কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআই ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ কর্মসূচি শুরু করেছে এআই প্রকৌশল নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। আর প্রথমদিনেই কম্পিউটার কিংবা স্মার্ট ফোনে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্যের সমুদ্র আবিস্কারের অবারিত সুযোগ সম্বলিত এই প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে পেরে শিক্ষার্থীদের মাঝেও দারুণ আগ্রহ ও উৎসাহ সৃষ্টি হয়।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ফরিদপুরের হালিমা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে এর উদ্বোধন করেন মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ। এসময় তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি ল্যাপটপ উপহার দেন। এছাড়া এসময় এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার হাসান আরিফ ও দেওয়ান আদনান সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি চৌধুরী নায়াব ইউসুফ বলেন, আগামী প্রজন্ম যাতে প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো ভালভাবে রপ্ত করতে পারে সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে। এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এমনভাবে সকল স্কুল-কলেজে এটি শেখাতে পারলে তারা সকলেই উপকৃত হবে।
এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার দেওয়ান আদনান এআই ব্যবহারের কৌশল তথাচ্যাট জিপিটি কিংবা জেমিনির মতো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কিভাবে প্রশ্ন করলে ভালো উত্তর মিলবে, কি কি কাজে করা যাবে এর ব্যবহার আর এর উপকারি ও ক্ষতির দিকগুলোই বা কি সেসব নিয়ে শিক্ষার্থীদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরেন।
এআই ব্যবহারের উপকারি দিকের পাশাপাশি নেতিবাচক দিকগুলোও স্মরণ করিয়ে দেওয়ান আদনান এসময় তাদের বলেন, এআই ব্যবহার করে যাই করা হবে, সবই রেকর্ড থাকবে। তাই এটি ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।
তিনি এসময় শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চান- এআই এর কাছে কি ধরনের প্রশ্ন করতে চাও তোমরা? শিক্ষার্থীদের একটি করে প্রশ্ন করতে বললে তাদের কেউ জানতে চায়, ‘পৃথিবীতে এতো দেশভাগ কেনো?’ আরেকজন প্রশ্ন করে, ‘নিউটন গাছ থেকে আপেল পড়তে দেখে কি আবিষ্কার করেছিলেন?’
শুধুমাত্র প্রশ্নোত্তরই নয়, এআই ব্যবহার করে কিভাবে ইংরেজি সহ ভিনদেশী ভাষা শেখা যায় সে বিষয়ও তুলে ধরা হয় তাদের সামনে।
সুমাইয়া নামে এক ছাত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের শিক্ষা অর্জনের জন্য ব্যাপক সহায়ক একটি অনুষঙ্গ হয়ে উঠতে পারে যদি আমরা তাকে কিভাবে প্রশ্ন করলে ভালো উত্তর পেতে পারি তা রপ্ত করতে পারি।’
পরে দুপুরে ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অনুরুপ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার হাসান আরিফ বলেন, আগামীর বিশ্ব হবে প্রযুক্তি নির্ভর। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা জরুরি। সে উদ্দেশ্য থেকেই আমরা এই চ্যারিটেবল প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছি। ফরিদপুর থেকে এই কর্মসূচি শুরু হলো আজ।
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথা এআই ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশেষ কর্মসূচি শুরু করেছে এআই প্রকৌশল নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। আর প্রথমদিনেই কম্পিউটার কিংবা স্মার্ট ফোনে এআই প্রযুক্তির মাধ্যমে তথ্যের সমুদ্র আবিস্কারের অবারিত সুযোগ সম্বলিত এই প্রযুক্তির সাথে পরিচিত হতে পেরে শিক্ষার্থীদের মাঝেও দারুণ আগ্রহ ও উৎসাহ সৃষ্টি হয়।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ফরিদপুরের হালিমা গার্লস স্কুল এন্ড কলেজে এর উদ্বোধন করেন মহিলা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চৌধুরী নায়াব ইউসুফ। এসময় তিনি শিক্ষার্থীদের জন্য দুটি ল্যাপটপ উপহার দেন। এছাড়া এসময় এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার হাসান আরিফ ও দেওয়ান আদনান সহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি চৌধুরী নায়াব ইউসুফ বলেন, আগামী প্রজন্ম যাতে প্রযুক্তিগত বিষয়গুলো ভালভাবে রপ্ত করতে পারে সেদিকে গুরুত্ব দিতে হবে। এটি একটি ভালো উদ্যোগ। এমনভাবে সকল স্কুল-কলেজে এটি শেখাতে পারলে তারা সকলেই উপকৃত হবে।
এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার দেওয়ান আদনান এআই ব্যবহারের কৌশল তথাচ্যাট জিপিটি কিংবা জেমিনির মতো আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সকে কিভাবে প্রশ্ন করলে ভালো উত্তর মিলবে, কি কি কাজে করা যাবে এর ব্যবহার আর এর উপকারি ও ক্ষতির দিকগুলোই বা কি সেসব নিয়ে শিক্ষার্থীদের সামনে বিস্তারিত আলোচনা তুলে ধরেন।
এআই ব্যবহারের উপকারি দিকের পাশাপাশি নেতিবাচক দিকগুলোও স্মরণ করিয়ে দেওয়ান আদনান এসময় তাদের বলেন, এআই ব্যবহার করে যাই করা হবে, সবই রেকর্ড থাকবে। তাই এটি ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।
তিনি এসময় শিক্ষার্থীদের কাছে জানতে চান- এআই এর কাছে কি ধরনের প্রশ্ন করতে চাও তোমরা? শিক্ষার্থীদের একটি করে প্রশ্ন করতে বললে তাদের কেউ জানতে চায়, ‘পৃথিবীতে এতো দেশভাগ কেনো?’ আরেকজন প্রশ্ন করে, ‘নিউটন গাছ থেকে আপেল পড়তে দেখে কি আবিষ্কার করেছিলেন?’
শুধুমাত্র প্রশ্নোত্তরই নয়, এআই ব্যবহার করে কিভাবে ইংরেজি সহ ভিনদেশী ভাষা শেখা যায় সে বিষয়ও তুলে ধরা হয় তাদের সামনে।
সুমাইয়া নামে এক ছাত্রী বলেন, ‘এটি আমাদের শিক্ষা অর্জনের জন্য ব্যাপক সহায়ক একটি অনুষঙ্গ হয়ে উঠতে পারে যদি আমরা তাকে কিভাবে প্রশ্ন করলে ভালো উত্তর পেতে পারি তা রপ্ত করতে পারি।’
পরে দুপুরে ফরিদপুর মহাবিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের নিয়ে অনুরুপ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
এআই প্রকৌশলের ফাউন্ডার হাসান আরিফ বলেন, আগামীর বিশ্ব হবে প্রযুক্তি নির্ভর। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলা জরুরি। সে উদ্দেশ্য থেকেই আমরা এই চ্যারিটেবল প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছি। ফরিদপুর থেকে এই কর্মসূচি শুরু হলো আজ।