মুন্সীগঞ্জ : পর্দানশীল নারীদের আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয়পত্র যাচাইয়ের দাবিতে সমাবেশ -সংবাদ
মুখ দেখে নয়, আঙুলের ছাপ দিয়ে নারীদের যাবতীয় পরিচয় যাচাইয়ের যাচাইয়ের দাবিতে সমাবেশ করেছেন মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্দানশীল নারী সমাজ।
বুধবার সাড়ে ১১টার মুন্সীগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে পর্দানশীন নারীরা বলেন, শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর ধরে অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। তারা এসব হেনস্তার অবসান চান।
তারা আরও বলেন, গত ১৬ বছর যাবত জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সাবেক কতিপয় স্বৈরাচারী কর্মকর্তা শুধুমাত্র মুখচ্ছবি না তোলার অজুহাতে পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখেছে। এতে পর্দানশীন নারীরা মৌলিক ও নাগরিক অধিকার বঞ্চিত হয়ে নিদারুণ কষ্টে পতিত হয়েছেন। অনেক পর্দানশীন নারী অর্থাভাবে বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন, কিন্তু এনআইডি ছাড়া ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রি করতে পারছেন না। বিধবা বা তালাক হওয়া পর্দানশীন নারীরা এনআইডির অভাবে বাসা ভাড়া নিতে পারছেন না, বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করতে পারছেন না।
তারা জানান, দাবি না মানা হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
মুন্সীগঞ্জ : পর্দানশীল নারীদের আঙুলের ছাপ দিয়ে পরিচয়পত্র যাচাইয়ের দাবিতে সমাবেশ -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
মুখ দেখে নয়, আঙুলের ছাপ দিয়ে নারীদের যাবতীয় পরিচয় যাচাইয়ের যাচাইয়ের দাবিতে সমাবেশ করেছেন মুন্সীগঞ্জ জেলার পর্দানশীল নারী সমাজ।
বুধবার সাড়ে ১১টার মুন্সীগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনের রাস্তায় ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে পর্দানশীন নারীরা বলেন, শুধুমাত্র পরিপূর্ণ পর্দা করার কারণে পর্দানশীন নারীরা বৈষম্যের শিকার। গত ১৬ বছর ধরে অসংখ্য পর্দানশীন নারীর নাগরিকত্ব আটকে রাখা হয়েছে। শিক্ষাক্ষেত্রেও করা হচ্ছে বঞ্চিত। পরিচয় যাচাইয়ে জোর করে বেগানা পুরুষের সামনে চেহারা খুলতে বাধ্য করা হচ্ছে। তারা এসব হেনস্তার অবসান চান।
তারা আরও বলেন, গত ১৬ বছর যাবত জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সাবেক কতিপয় স্বৈরাচারী কর্মকর্তা শুধুমাত্র মুখচ্ছবি না তোলার অজুহাতে পর্দানশীন নারীদের নাগরিকত্ব আটকে রেখেছে। এতে পর্দানশীন নারীরা মৌলিক ও নাগরিক অধিকার বঞ্চিত হয়ে নিদারুণ কষ্টে পতিত হয়েছেন। অনেক পর্দানশীন নারী অর্থাভাবে বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন, কিন্তু এনআইডি ছাড়া ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত জমি বিক্রি করতে পারছেন না। বিধবা বা তালাক হওয়া পর্দানশীন নারীরা এনআইডির অভাবে বাসা ভাড়া নিতে পারছেন না, বাচ্চাদের স্কুলে ভর্তি করতে পারছেন না।
তারা জানান, দাবি না মানা হলে কঠোর আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।