দশমিনা (পটুয়াখালী) : চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ জমিতে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের পরিচর্যা -সংবাদ
পটুয়াখালীর দশমিনার চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ জমিতে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের পরিচর্যা চলছে। জমিতে তরমুজের ফলন দেখে কৃষকরা খুশি হয়েছে।
উপজেলায় মাঠের পর মাঠ তরমুজের ক্ষেতে ভরে গেছে। ছোট বড় জাতের তরমুজ চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। উপজেলার কৃষকরা আগাম জাতের তরমুজ চাষ করে লাভের স্বপ্ন দেখছে। জমিতে থাকা তরমুজের কোনো ক্ষতি হতে না পারে সেজন্য কৃষকরা জৈব বালাইনাশক বক্স ব্যবহার করছে।
জানা যায়, চলতি বছর দশমিনা উপজেলা ৭টি ইউনিয়নে বিভিন্ন জাতের তরমুজসহ দেশী জাতের তরমুজ ২ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়। গত বছরের তুলনায় এই বছর ৫ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ করা হয়। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে কৃষকরা ১০ কোটি টাকার বেশি তরমুজ বিক্রি করতে পারবে। বর্তমানে তরমুজের ক্ষেতে একটি তরমুজের ওজন প্রায় ৭ কেজি হবে।
উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিসাখালী গ্রামের তরমুজ চাষি তৈয়বুর রহমান জানায়, আমি এই বছর ৪ একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফলন ভালো হবে এবং তরমুজ চাষে লাভবান হব। একই গ্রামের অন্য তরমুজচাষি মো. জামাল মৃধা জানায়, ৩ একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেছি। তরমুজের ক্ষেতে ভালো ফলন এসেছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন প্রায় ৮ কেজি করে হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে জানায়, উপকূলীয় উপজেলা দশমিনার মাটি তরমুজ চাষের জন্য উপযোগী।
আবহাওয়া, উপযুক্ত মাটি, ভালো ফলন ও লাভজনক হওয়ায় চলতি বছর ফলন ভালো হবে। এদিকে চরাঞ্চলে তরমুজের ফলন বৃদ্ধির জন্য জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের শেষ পরিচর্যা চলছে।
দশমিনা (পটুয়াখালী) : চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ জমিতে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের পরিচর্যা -সংবাদ
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পটুয়াখালীর দশমিনার চরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ জমিতে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের পরিচর্যা চলছে। জমিতে তরমুজের ফলন দেখে কৃষকরা খুশি হয়েছে।
উপজেলায় মাঠের পর মাঠ তরমুজের ক্ষেতে ভরে গেছে। ছোট বড় জাতের তরমুজ চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। উপজেলার কৃষকরা আগাম জাতের তরমুজ চাষ করে লাভের স্বপ্ন দেখছে। জমিতে থাকা তরমুজের কোনো ক্ষতি হতে না পারে সেজন্য কৃষকরা জৈব বালাইনাশক বক্স ব্যবহার করছে।
জানা যায়, চলতি বছর দশমিনা উপজেলা ৭টি ইউনিয়নে বিভিন্ন জাতের তরমুজসহ দেশী জাতের তরমুজ ২ হাজার হেক্টর জমিতে চাষ করা হয়। গত বছরের তুলনায় এই বছর ৫ হেক্টর জমিতে বেশি চাষ করা হয়। আবহাওয়া অনুকুলে থাকলে কৃষকরা ১০ কোটি টাকার বেশি তরমুজ বিক্রি করতে পারবে। বর্তমানে তরমুজের ক্ষেতে একটি তরমুজের ওজন প্রায় ৭ কেজি হবে।
উপজেলার আলীপুরা ইউনিয়নের খলিসাখালী গ্রামের তরমুজ চাষি তৈয়বুর রহমান জানায়, আমি এই বছর ৪ একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ফলন ভালো হবে এবং তরমুজ চাষে লাভবান হব। একই গ্রামের অন্য তরমুজচাষি মো. জামাল মৃধা জানায়, ৩ একর জমিতে আগাম জাতের তরমুজ চাষ করেছি। তরমুজের ক্ষেতে ভালো ফলন এসেছে। প্রতিটি তরমুজের ওজন প্রায় ৮ কেজি করে হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. জাফর আহমেদ দৈনিক সংবাদ প্রতিনিধিকে জানায়, উপকূলীয় উপজেলা দশমিনার মাটি তরমুজ চাষের জন্য উপযোগী।
আবহাওয়া, উপযুক্ত মাটি, ভালো ফলন ও লাভজনক হওয়ায় চলতি বছর ফলন ভালো হবে। এদিকে চরাঞ্চলে তরমুজের ফলন বৃদ্ধির জন্য জৈব বালাইনাশক পদ্ধতিতে চাষাবাদসহ তরমুজের শেষ পরিচর্যা চলছে।