ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে খুরের আঘাতে দুজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে উপজেলা পরিষদ চত্বরের শহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রওশন আলী।
আহতরা হলেন—উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের পেটুয়াজুরি এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে মো. বেলাল (৩৮) এবং ইছাপুরা ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের মহরম আলীর ছেলে জীবন আলী (১৭)। বর্তমানে তারা বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, একুশের প্রথম প্রহরে উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে শহীদ মিনারে প্রথমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর বিএনপি নেতাকর্মীরা সেখানে ফুল দিতে আসেন। তারা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে আসেন—এক পক্ষে ছিলেন জমির দস্তগীর ও ইমাম হোসেনের সমর্থকরা, অন্যপক্ষে ছিলেন মহসিন ভূইয়া ও শাহ আলম মিয়ার অনুসারীরা।
কে আগে ফুল দেবে তা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়, যা পরে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এক পর্যায়ে খুরের আঘাতে মহসিন-শাহ আলমের পক্ষের দুই সমর্থক আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতাদের মোবাইলে কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি। একইভাবে, বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাধনা ত্রিপুরার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. রওশন আলী জানান, শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে এবং এতে দুজন আহত হয়েছেন। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুটি পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে খুরের আঘাতে দুজন আহত হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২১ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে উপজেলা পরিষদ চত্বরের শহীদ মিনারে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন বিজয়নগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. রওশন আলী।
আহতরা হলেন—উপজেলার চম্পকনগর ইউনিয়নের পেটুয়াজুরি এলাকার সাজু মিয়ার ছেলে মো. বেলাল (৩৮) এবং ইছাপুরা ইউনিয়নের ইছাপুরা গ্রামের মহরম আলীর ছেলে জীবন আলী (১৭)। বর্তমানে তারা বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা যায়, একুশের প্রথম প্রহরে উপজেলা পরিষদের অভ্যন্তরে শহীদ মিনারে প্রথমে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এরপর বিএনপি নেতাকর্মীরা সেখানে ফুল দিতে আসেন। তারা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে আসেন—এক পক্ষে ছিলেন জমির দস্তগীর ও ইমাম হোসেনের সমর্থকরা, অন্যপক্ষে ছিলেন মহসিন ভূইয়া ও শাহ আলম মিয়ার অনুসারীরা।
কে আগে ফুল দেবে তা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়, যা পরে হাতাহাতিতে রূপ নেয়। এক পর্যায়ে খুরের আঘাতে মহসিন-শাহ আলমের পক্ষের দুই সমর্থক আহত হন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপি নেতাদের মোবাইলে কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি। একইভাবে, বিজয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাধনা ত্রিপুরার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
বিজয়নগর থানার ওসি মো. রওশন আলী জানান, শহীদ মিনারে ফুল দেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে এবং এতে দুজন আহত হয়েছেন। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।