কটিয়াদীতে ফসলি জমি রক্ষার্থে বালু উত্তলন বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক গৃহবধূ।২০শে ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরি ইউনিয়নের হোনারবাড়ি গ্রামের গৃহবধূ মমতাজ বেগম এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল তাদের ফসলি জমির পাশে ড্রেজার মেশিন দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তলন করে রমরমা ব্যবসা করে আসছে। বালু উত্তলন করার ফলে আশপাশের ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। দিনের পর দিন বালু উত্তলন করার কারণে জমি ক্রমেই ভেঙে পরছে।
মমতাজ বেগম জানান, এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, র্যাবও সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে প্রতিকার চেয়ে লিখিত অভিযোগ করলে সম্প্রতি উপজেলা ভূমি কমিশনার সরেজমিন পরিদর্শনে এসে অবৈধ এই বালু উত্তলন বন্ধের নির্দেশ দেন। কিছুদিন বালু উত্তলন বন্ধ হলেও গোপনে বালু তোলে বিক্রি করছে।
গৃহবধূ মমতাজ বেগমের স্বামী সিরাজ উদ্দিন বলেন, বালু উত্তোলনকারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বালু খেকো মিজান মিয়া পারিবারিক এক কলহে অতি সম্প্রতি তার পিতাকে নিজেই মারধর করে।
পরে জব্দ করার জন্য তিনি ও তার ভাগ্নে কামালসহ আরও কয়েকজন নিরীহদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
সংবাদ সম্মেলনে মমতাজ বেগম বালু খেকোদের কাছ থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কটিয়াদীতে ফসলি জমি রক্ষার্থে বালু উত্তলন বন্ধের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক গৃহবধূ।২০শে ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার কটিয়াদী উপজেলার লোহাজুরি ইউনিয়নের হোনারবাড়ি গ্রামের গৃহবধূ মমতাজ বেগম এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এলাকার একটি প্রভাবশালী মহল তাদের ফসলি জমির পাশে ড্রেজার মেশিন দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বালু উত্তলন করে রমরমা ব্যবসা করে আসছে। বালু উত্তলন করার ফলে আশপাশের ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হচ্ছে। দিনের পর দিন বালু উত্তলন করার কারণে জমি ক্রমেই ভেঙে পরছে।
মমতাজ বেগম জানান, এ ব্যাপারে স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ উপজেলা নির্বাহী অফিসার, র্যাবও সেনাবাহিনীর সদস্যদের কাছে প্রতিকার চেয়ে লিখিত অভিযোগ করলে সম্প্রতি উপজেলা ভূমি কমিশনার সরেজমিন পরিদর্শনে এসে অবৈধ এই বালু উত্তলন বন্ধের নির্দেশ দেন। কিছুদিন বালু উত্তলন বন্ধ হলেও গোপনে বালু তোলে বিক্রি করছে।
গৃহবধূ মমতাজ বেগমের স্বামী সিরাজ উদ্দিন বলেন, বালু উত্তোলনকারীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বালু খেকো মিজান মিয়া পারিবারিক এক কলহে অতি সম্প্রতি তার পিতাকে নিজেই মারধর করে।
পরে জব্দ করার জন্য তিনি ও তার ভাগ্নে কামালসহ আরও কয়েকজন নিরীহদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।
সংবাদ সম্মেলনে মমতাজ বেগম বালু খেকোদের কাছ থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন।