হেরিং বন বন্ড গ্রামীণ রাস্তা। এক যুগ আগে নির্মিত। এ রাস্তাঘেঁষে বিশালাকৃতির একটি পুকুর। এ পুকুরে বিলীন হচ্ছে রাস্তাটি। এর ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শতাধিক পরিবারের মানুষ। চলাচলে যেন দুর্ভোগের অন্ত নেই তাদের।
সম্প্রতি গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর ডিসি রাস্তার সংযোগ জামালপুর ইউনিয়নস্থ নলডাঙ্গা মোড় থেকে দক্ষিণ পাশে তরফ বাজিত পূর্বপাড়া জামে মসজিদের দিকে বয়ে যাওয়া এই রাস্তায় দেখা গেছে ভয়াবহ দৃশ্য। এ সময় হালকা যানবাহন চলাচল করছিলো ঝুঁকিতে।
এলাকাবাসী বলছেন, তরফ বাজিত পূর্বপাড়ার রেজা চেয়ারম্যানের বাড়িসংলগ্ন গ্রামীন এই রাস্তাটির পাশেই বড় ধরনের একটি পুকুর রয়েছে। আর এই পুকুরে রাস্তাটি ভেঙে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে অনেকাংশ সংকোচিত হয়েছে। ওঠে যাচ্ছে রাস্তার ইটগুলোও। ইতোমধ্যে ভাঙা স্থানে একটি পরিবারের পাকাঘরে ফাটলও দেখা দিয়েছে। তবুও এই জরাজীর্ণ রাস্তা দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ শত শত মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে করে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। বিদ্যমান পরিস্থিতে মরণফাঁদে পরিণত এই রাস্তা। কয়েক বছর ধরে জনদুর্ভোগে পড়া রাস্তাটি অদ্যবদিও মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।
স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, তরফ বাজিত ডিসি রাস্তার নলডাঙ্গা মোড় থেকে দক্ষিণে গণি মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত প্রায় অর্ধকিলোমিটার রাস্তাটি হেরিং বন বন্ড প্রকল্পে কাজ করেছে। ইতোমধ্যে ইট ওঠে নড়বড়ে হওয়াসহ পুকুরে ভেঙে গেছে রাস্তাটি। যা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে। জরুরিভাবে পূর্ণনির্মাণ না করা হলে যেকোন মুহূর্তে ঘটতে পারে প্রাণহানীর ঘটনা।
শফিজল ইসলাম নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, পুকুরে রাস্তা ধসে যাওয়ার কারণে আমার পাকা ঘরে ফাটল ধরেছে। এই রাস্তাটি মেরামতের জন্য প্রশাসনসহ ইউপি চেয়ারম্যানকে একাধিকবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কর্তপাত করেনি কেউ।
এ বিষয়ে জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান শুভ জানান, ওইস্থানে রাস্তা ভেঙে পুকুরে যাচ্ছে সেটি অবগত আছেন। সুযোগ পেলে প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করার চেষ্টা করবেন তিনি।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
হেরিং বন বন্ড গ্রামীণ রাস্তা। এক যুগ আগে নির্মিত। এ রাস্তাঘেঁষে বিশালাকৃতির একটি পুকুর। এ পুকুরে বিলীন হচ্ছে রাস্তাটি। এর ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন শতাধিক পরিবারের মানুষ। চলাচলে যেন দুর্ভোগের অন্ত নেই তাদের।
সম্প্রতি গাইবান্ধা-সাদুল্লাপুর ডিসি রাস্তার সংযোগ জামালপুর ইউনিয়নস্থ নলডাঙ্গা মোড় থেকে দক্ষিণ পাশে তরফ বাজিত পূর্বপাড়া জামে মসজিদের দিকে বয়ে যাওয়া এই রাস্তায় দেখা গেছে ভয়াবহ দৃশ্য। এ সময় হালকা যানবাহন চলাচল করছিলো ঝুঁকিতে।
এলাকাবাসী বলছেন, তরফ বাজিত পূর্বপাড়ার রেজা চেয়ারম্যানের বাড়িসংলগ্ন গ্রামীন এই রাস্তাটির পাশেই বড় ধরনের একটি পুকুর রয়েছে। আর এই পুকুরে রাস্তাটি ভেঙে যাচ্ছে। ধীরে ধীরে অনেকাংশ সংকোচিত হয়েছে। ওঠে যাচ্ছে রাস্তার ইটগুলোও। ইতোমধ্যে ভাঙা স্থানে একটি পরিবারের পাকাঘরে ফাটলও দেখা দিয়েছে। তবুও এই জরাজীর্ণ রাস্তা দিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ শত শত মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। এতে করে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। বিদ্যমান পরিস্থিতে মরণফাঁদে পরিণত এই রাস্তা। কয়েক বছর ধরে জনদুর্ভোগে পড়া রাস্তাটি অদ্যবদিও মেরামতের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।
স্থানীয় বাসিন্দা নুরুল ইসলাম বলেন, তরফ বাজিত ডিসি রাস্তার নলডাঙ্গা মোড় থেকে দক্ষিণে গণি মিয়ার বাড়ি পর্যন্ত প্রায় অর্ধকিলোমিটার রাস্তাটি হেরিং বন বন্ড প্রকল্পে কাজ করেছে। ইতোমধ্যে ইট ওঠে নড়বড়ে হওয়াসহ পুকুরে ভেঙে গেছে রাস্তাটি। যা চলাচলের অনুপযোগী হয়ে দাঁড়িয়েছে। জরুরিভাবে পূর্ণনির্মাণ না করা হলে যেকোন মুহূর্তে ঘটতে পারে প্রাণহানীর ঘটনা।
শফিজল ইসলাম নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, পুকুরে রাস্তা ধসে যাওয়ার কারণে আমার পাকা ঘরে ফাটল ধরেছে। এই রাস্তাটি মেরামতের জন্য প্রশাসনসহ ইউপি চেয়ারম্যানকে একাধিকবার জানানো হয়েছে। কিন্তু কর্তপাত করেনি কেউ।
এ বিষয়ে জামালপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহিদ হাসান শুভ জানান, ওইস্থানে রাস্তা ভেঙে পুকুরে যাচ্ছে সেটি অবগত আছেন। সুযোগ পেলে প্রকল্পের মাধ্যমে কাজ করার চেষ্টা করবেন তিনি।