নোয়াখালীর চরজব্বার থানায় নোয়াখালী সদরের সাবেক সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে প্রধান আসামি করে ১৮০ আওয়ামী লীগ নেতা কর্মির নাম দিয়ে এবং আরো তিন শতাধিক নেতা কর্মিকে অজ্ঞাত নামা দিয়ে দুটি মামলা দায়ের করেছেন দুজন বিএনপি নেতা।
মামলার এ খবর নিশ্চিত করে চর জব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহিন মিয়া জানান, চর হাসানের মৃত মনির আহমেদের ছেলে বিএনপি নেতা রবিউল ইসলাম বাদি হয়ে সাবেক সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে ৪৮ জনের নাম দিয়ে এবং ৫০/৬০ কে অগ্ঘাত নামা করে দেয়া মামলায় উল্লেখ করেন ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর তারিখে চর হাসান ভূইয়ার হাট বাজারে একরামুল করিম চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাএলীগ ও অংঘ সংগঠনের নেতা-কর্মিরা বাদির মনির বস্র বিতানে হামলা করে দোকান থেকে ৬০ লাখ টাকার কাপড় লুট করে নিয়ে যায়। হামলা কারীরা যাওয়ার সময় দোকানের কাঠের ক্যাশ বাক্সে থাকা নগদ ৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা ও নিয়ে যায়।
অপর মামলার বাদি মধ্য চর বাটার মোঃ ছিদ্দিকের ছেলে ও কৃষক দলের উপজেলা সভাপতি মোঃ রাসেল ইকবাল। সে তার মামলায় উল্লেখ করেন ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর তারিখে বিএনপি মনোনীত মোঃ শাজাহানের ভোট ক্যাম্পিং করা কালিনী তারা দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য বিএনপি নেতা এডভোকেট এবিএম জাকারিয়ার বাড়িতে একএিত হলে অতর্কিত একরামুল করিম চৌধুরী ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের নেতৃত্বে শত শত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী জাকারিয়ার বাড়িতে হামলা ভাংচুর করার পর চার শতাধিক হোন্ডা লুট করে নিয়ে যায়। যার ক্ষতির পরিমান ৬ কোটি টাকা।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাওন মিয়া আরো জানান, মামলা পাওয়ার পর পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মামলা দুটি রেকর্ড করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি সাবেক সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। অন্য আসামীরা পলাতক রয়েছে। তার পরও আসামি দের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
নোয়াখালীর চরজব্বার থানায় নোয়াখালী সদরের সাবেক সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে প্রধান আসামি করে ১৮০ আওয়ামী লীগ নেতা কর্মির নাম দিয়ে এবং আরো তিন শতাধিক নেতা কর্মিকে অজ্ঞাত নামা দিয়ে দুটি মামলা দায়ের করেছেন দুজন বিএনপি নেতা।
মামলার এ খবর নিশ্চিত করে চর জব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহিন মিয়া জানান, চর হাসানের মৃত মনির আহমেদের ছেলে বিএনপি নেতা রবিউল ইসলাম বাদি হয়ে সাবেক সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে ৪৮ জনের নাম দিয়ে এবং ৫০/৬০ কে অগ্ঘাত নামা করে দেয়া মামলায় উল্লেখ করেন ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর তারিখে চর হাসান ভূইয়ার হাট বাজারে একরামুল করিম চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাএলীগ ও অংঘ সংগঠনের নেতা-কর্মিরা বাদির মনির বস্র বিতানে হামলা করে দোকান থেকে ৬০ লাখ টাকার কাপড় লুট করে নিয়ে যায়। হামলা কারীরা যাওয়ার সময় দোকানের কাঠের ক্যাশ বাক্সে থাকা নগদ ৩ লাখ ১৪ হাজার টাকা ও নিয়ে যায়।
অপর মামলার বাদি মধ্য চর বাটার মোঃ ছিদ্দিকের ছেলে ও কৃষক দলের উপজেলা সভাপতি মোঃ রাসেল ইকবাল। সে তার মামলায় উল্লেখ করেন ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর তারিখে বিএনপি মনোনীত মোঃ শাজাহানের ভোট ক্যাম্পিং করা কালিনী তারা দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য বিএনপি নেতা এডভোকেট এবিএম জাকারিয়ার বাড়িতে একএিত হলে অতর্কিত একরামুল করিম চৌধুরী ও সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমের নেতৃত্বে শত শত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী জাকারিয়ার বাড়িতে হামলা ভাংচুর করার পর চার শতাধিক হোন্ডা লুট করে নিয়ে যায়। যার ক্ষতির পরিমান ৬ কোটি টাকা।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাওন মিয়া আরো জানান, মামলা পাওয়ার পর পুলিশের উর্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে মামলা দুটি রেকর্ড করা হয়েছে। মামলার প্রধান আসামি সাবেক সংসদ সদস্য ইতিমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। অন্য আসামীরা পলাতক রয়েছে। তার পরও আসামি দের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।