গলাচিপায় অগ্নিকাণ্ডে পাটখড়ির গুদাম পুড়ে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে উপজেলার ডাকুয়া ইউনিয়নের তেঁতুলতলা বাজারের উত্তর পাশে কুদ্দুস হাওলাদারের পাটখড়ির গুদামে। গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিলিভ ডিফেন্সের দুইটি ও দশমিনার একটি ইউনিট এবং গলাচিপা থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা মিলে ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা একটা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে গুদামটি পুড়ে ভস্মিভূত হয়ে যায়।
তেঁতুলতলা বাজারের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গলাচিপা উপজেলার তেঁতুলতলা বাজারের উত্তর পাশে কুদ্দুস হাওলাদারের একটি পাটখড়ির গুদাম রয়েছে। সেখানে তিনি স্ত্রী সন্তানসহ একটি রুমে বসবাস করতেন। শনিবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে বাজারের লোকজন গুদামের মধ্য থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখলে অনেক ডাকচিৎকার করতে থাকেন। কিন্তু গুদামের ভিতর থেকে তালাবদ্ধ থাকায় গুদামের মধ্যে থাকা কুদ্দুস ও তার স্ত্রী সন্তান অসুস্থ হয়ে পড়ে।
এসময় বিল্ডিং এর দেওয়াল ভেঙ্গে তাদেরকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এসময় ফায়ারসার্ভিসের দুইটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম না হলে দশমিনার অপর আরেকটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই গুদামে ৪৮ লাখ টাকার পাটখড়ি ছিলো। এছাড়া বিল্ডিংটি আগুনে পুড়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এতে মোট কোটি টাকার উপরে ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বলে স্থানীয়রা ধারণা করছেন।
গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ইউনিট স্টেশন লিডার মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। ৪ ঘন্টা তিনটি ইউনিটের চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।’
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাস্থল আমি পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্ত কুদ্দুস হাওলাদারকে প্রাথমিক সহায়তা করা হবে।’
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গলাচিপায় অগ্নিকাণ্ডে পাটখড়ির গুদাম পুড়ে সম্পূর্ণ ভস্মিভূত হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে উপজেলার ডাকুয়া ইউনিয়নের তেঁতুলতলা বাজারের উত্তর পাশে কুদ্দুস হাওলাদারের পাটখড়ির গুদামে। গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিলিভ ডিফেন্সের দুইটি ও দশমিনার একটি ইউনিট এবং গলাচিপা থানা পুলিশ ও স্থানীয়রা মিলে ৪ ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে বেলা একটা পর্যন্ত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনলেও ততক্ষণে গুদামটি পুড়ে ভস্মিভূত হয়ে যায়।
তেঁতুলতলা বাজারের প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গলাচিপা উপজেলার তেঁতুলতলা বাজারের উত্তর পাশে কুদ্দুস হাওলাদারের একটি পাটখড়ির গুদাম রয়েছে। সেখানে তিনি স্ত্রী সন্তানসহ একটি রুমে বসবাস করতেন। শনিবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে বাজারের লোকজন গুদামের মধ্য থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখলে অনেক ডাকচিৎকার করতে থাকেন। কিন্তু গুদামের ভিতর থেকে তালাবদ্ধ থাকায় গুদামের মধ্যে থাকা কুদ্দুস ও তার স্ত্রী সন্তান অসুস্থ হয়ে পড়ে।
এসময় বিল্ডিং এর দেওয়াল ভেঙ্গে তাদেরকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। খবর পেয়ে গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে। এসময় ফায়ারসার্ভিসের দুইটি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম না হলে দশমিনার অপর আরেকটি ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে ওই গুদামে ৪৮ লাখ টাকার পাটখড়ি ছিলো। এছাড়া বিল্ডিংটি আগুনে পুড়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গেছে। এতে মোট কোটি টাকার উপরে ক্ষয় ক্ষতি হয়েছে বলে স্থানীয়রা ধারণা করছেন।
গলাচিপা ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ইউনিট স্টেশন লিডার মো. জাকির হোসেন বলেন, ‘বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত। ৪ ঘন্টা তিনটি ইউনিটের চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।’
এ প্রসঙ্গে গলাচিপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজানুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাস্থল আমি পরিদর্শন করেছি। ক্ষতিগ্রস্ত কুদ্দুস হাওলাদারকে প্রাথমিক সহায়তা করা হবে।’