কলারোয়ায় চেকের মামলায় ৪ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মাটি ব্যবসায়ী যুবদল নেতা জামালউদ্দীন টুটুলকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৬) এর সদস্যরা।শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার জামালউদ্দীন টুটুল কলারোয়া পৌর সদরের ঝিকরা গ্রামের শফিউদ্দীন মন্টুর ছেলে ও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক।
জানা গেছে, টুটুল একজন মাটি ব্যবসায়ী। বরিশাল জেলার মুলাদী থানা এলাকা থেকে মাটি কাটা মেশিন (স্কেভেটর) ভাড়ায় নিয়ে কলারোয়ার বেত্রবতী নদীর মাটিসহ বিভিন্ন এলাকায় মাটি কাটার ব্যবসা করেন। একপর্যায়ে মাটি কাটা মেশিনের ভাড়া বাবদ টুটুলের নিকট ২ লাখ টাকা পাওনা হয়। এ ঘটনায় টুটুলের নামীয় একটি চেক দিয়ে মেশিন মালিকের নিকট থেকে পাওনাকৃত টাকা পরিশোধের সময় নেয়। পরবর্তীতে টুটুল টাকা দিতে ব্যর্থ হলে স্কেভেটরের মালিক বরিশাল আদালতে টুটুলকে আসামি করে একটি চেকের মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় বিজ্ঞ আদালত টুটুলকে ৪ মাসের সাজাসহ ২ লাখ টাকা জরিমানা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় টুটুলকে সাতক্ষীরা র্যাব-৬ এর সিপিসি-১ গ্রেপ্তার করে কলারোয়া থানায় সোপার্দ করে।
সাতক্ষীরা র্যাব-৬ সিপিসি-১ কোম্পানির প্রধান রেজাউল ইসলাম বলেন, বরিশাল জেলার মুলাদী থানার ৪ মাসের সাজাপ্রাপ্ত ও ২ লাখ টাকার জরিমানার আসামি হওয়ায় টুটুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সামসুল আরেফিন র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া টুটুলকে থানায় সোপর্দ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রোববার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কলারোয়ায় চেকের মামলায় ৪ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি মাটি ব্যবসায়ী যুবদল নেতা জামালউদ্দীন টুটুলকে (৪৫) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৬) এর সদস্যরা।শনিবার দুপুর ১২টার দিকে কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার জামালউদ্দীন টুটুল কলারোয়া পৌর সদরের ঝিকরা গ্রামের শফিউদ্দীন মন্টুর ছেলে ও উপজেলা যুবদলের যুগ্ম-আহ্বায়ক।
জানা গেছে, টুটুল একজন মাটি ব্যবসায়ী। বরিশাল জেলার মুলাদী থানা এলাকা থেকে মাটি কাটা মেশিন (স্কেভেটর) ভাড়ায় নিয়ে কলারোয়ার বেত্রবতী নদীর মাটিসহ বিভিন্ন এলাকায় মাটি কাটার ব্যবসা করেন। একপর্যায়ে মাটি কাটা মেশিনের ভাড়া বাবদ টুটুলের নিকট ২ লাখ টাকা পাওনা হয়। এ ঘটনায় টুটুলের নামীয় একটি চেক দিয়ে মেশিন মালিকের নিকট থেকে পাওনাকৃত টাকা পরিশোধের সময় নেয়। পরবর্তীতে টুটুল টাকা দিতে ব্যর্থ হলে স্কেভেটরের মালিক বরিশাল আদালতে টুটুলকে আসামি করে একটি চেকের মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় বিজ্ঞ আদালত টুটুলকে ৪ মাসের সাজাসহ ২ লাখ টাকা জরিমানা করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় টুটুলকে সাতক্ষীরা র্যাব-৬ এর সিপিসি-১ গ্রেপ্তার করে কলারোয়া থানায় সোপার্দ করে।
সাতক্ষীরা র্যাব-৬ সিপিসি-১ কোম্পানির প্রধান রেজাউল ইসলাম বলেন, বরিশাল জেলার মুলাদী থানার ৪ মাসের সাজাপ্রাপ্ত ও ২ লাখ টাকার জরিমানার আসামি হওয়ায় টুটুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কলারোয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সামসুল আরেফিন র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া টুটুলকে থানায় সোপর্দ করার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।