বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর মোতালেব হোসেন (৭০) নামে এক ইমামের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বাংলাবাজার খাল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত মোতালেব হোসেন পূর্বখাদা-চরঘাটা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন এবং স্থানীয় চরঘাটা জামে মসজিদের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। শরণখোলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আজিজ জানান, সকালে খালে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে। প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মোতালেব হোসেন ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালের চরমোনাই মাহফিলে অংশ নিতে যান। সর্বশেষ ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি পরিবারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে স্থানীয়রা তাকে এলাকায় দেখলেও এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
নিহতের ছোট স্ত্রী পিয়ারা বেগম মরদেহ শনাক্ত করেছেন। তবে এটি স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি হত্যাকাণ্ড, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নয় পুলিশ। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।
রোববার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় নিখোঁজের তিন দিন পর মোতালেব হোসেন (৭০) নামে এক ইমামের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার বাংলাবাজার খাল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত মোতালেব হোসেন পূর্বখাদা-চরঘাটা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন এবং স্থানীয় চরঘাটা জামে মসজিদের ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। শরণখোলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল আজিজ জানান, সকালে খালে একটি মরদেহ ভাসতে দেখে স্থানীয়রা ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে। প্রাথমিক সুরতহাল শেষে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ বাগেরহাট ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতালে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।
নিহতের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, মোতালেব হোসেন ১৭ ফেব্রুয়ারি বরিশালের চরমোনাই মাহফিলে অংশ নিতে যান। সর্বশেষ ১৯ ফেব্রুয়ারি তিনি পরিবারের সঙ্গে ফোনে কথা বলেন। ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে স্থানীয়রা তাকে এলাকায় দেখলেও এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।
নিহতের ছোট স্ত্রী পিয়ারা বেগম মরদেহ শনাক্ত করেছেন। তবে এটি স্বাভাবিক মৃত্যু নাকি হত্যাকাণ্ড, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত নয় পুলিশ। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।
এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবারের সদস্যরা দ্রুত ঘটনার প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনের জন্য প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন।