কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় বসতবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাটের ও মারধরের শিকার এক নিরিহ পরিবার মামলা করে বিপাকে পড়েছে। সন্ত্রাসী কায়দায় নির্মিত স্থাপনা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। গুরুতর আহত করা হয়েছে এব বৃদ্ধাকে। এ ঘটনায় মামলা করে বাড়িছাড়া বাদী ও পরিবারের সদস্যরা। এখন আসামিদের প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে চরম অনিশ্চয়তায় জীবনযাপন করছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার টান লক্ষীয়া গ্রামের মৃত মাহতাব উদ্দিন মীরের ছেলে মো. মোকাদ্দেছ পৈতৃক সূত্রে ও ক্রয় করা ভূমিতে বসতবাড়ি তৈরি করে সেখানে বসবাস করে আসছিলেন। ২০২৩ সালের ২৮ নভেম্বর তারিখে প্রতিবেশী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোকজন সে বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে বসতবাড়ি ভেঙ্গে ও ফেলে দুই লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করেন। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে মোকাদ্দেসের মা লবুজা খাতুন প্রতিপক্ষের হামলায় মাথায় গুরুতর জখম হন। আহত লবুজা খাতুনকে পাকুন্দিয়া উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা বাধা দেয়। পরে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী মোকাদ্দেস। আসামী করা হয় হামলাকারী প্রতিবেশী মৃত মাহতাব উদ্দিন মীরের ছেলে হাদিউল মিয়া ও তার তিন সন্তান হাবিবুল, রাকিবুল ও আশরাফুলকে। মামলা করায় ক্ষিপ্ত হন আসামীরা। মামলাটি আদালতের নির্দেশে পুলিশ তদন্ত করে গত ১৫ মার্চ আদালতে চারজনকে আসামী করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। বর্তমানে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
এদিকে মামলা করে বিপাকে পড়েছেন মামলার বাদী মোকাদ্দেস ও তার পরিবার। মামলা করার পর থেকেই মোকাদ্দেস ও তার লোকজন বসতবাড়িতে থাকতে পারছেন না। বাড়িতে গেলেই দা লাঠি নিয়ে মারধর করতে আসেন আসামিরা। এতে ভয়ে মামলার বাদী মোকাদ্দেস পৌর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় বসতবাড়ি ভাঙচুর, লুটপাটের ও মারধরের শিকার এক নিরিহ পরিবার মামলা করে বিপাকে পড়েছে। সন্ত্রাসী কায়দায় নির্মিত স্থাপনা ভেঙ্গে ফেলা হয়েছে। গুরুতর আহত করা হয়েছে এব বৃদ্ধাকে। এ ঘটনায় মামলা করে বাড়িছাড়া বাদী ও পরিবারের সদস্যরা। এখন আসামিদের প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে চরম অনিশ্চয়তায় জীবনযাপন করছেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলার টান লক্ষীয়া গ্রামের মৃত মাহতাব উদ্দিন মীরের ছেলে মো. মোকাদ্দেছ পৈতৃক সূত্রে ও ক্রয় করা ভূমিতে বসতবাড়ি তৈরি করে সেখানে বসবাস করে আসছিলেন। ২০২৩ সালের ২৮ নভেম্বর তারিখে প্রতিবেশী ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির লোকজন সে বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে বসতবাড়ি ভেঙ্গে ও ফেলে দুই লাখ টাকার ক্ষতিসাধন করেন। এ সময় বাধা দিতে গিয়ে মোকাদ্দেসের মা লবুজা খাতুন প্রতিপক্ষের হামলায় মাথায় গুরুতর জখম হন। আহত লবুজা খাতুনকে পাকুন্দিয়া উপজেলা হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর চেষ্টা করলে সন্ত্রাসীরা বাধা দেয়। পরে শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়। এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী মোকাদ্দেস। আসামী করা হয় হামলাকারী প্রতিবেশী মৃত মাহতাব উদ্দিন মীরের ছেলে হাদিউল মিয়া ও তার তিন সন্তান হাবিবুল, রাকিবুল ও আশরাফুলকে। মামলা করায় ক্ষিপ্ত হন আসামীরা। মামলাটি আদালতের নির্দেশে পুলিশ তদন্ত করে গত ১৫ মার্চ আদালতে চারজনকে আসামী করে আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। বর্তমানে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
এদিকে মামলা করে বিপাকে পড়েছেন মামলার বাদী মোকাদ্দেস ও তার পরিবার। মামলা করার পর থেকেই মোকাদ্দেস ও তার লোকজন বসতবাড়িতে থাকতে পারছেন না। বাড়িতে গেলেই দা লাঠি নিয়ে মারধর করতে আসেন আসামিরা। এতে ভয়ে মামলার বাদী মোকাদ্দেস পৌর এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতে বাধ্য হচ্ছেন।