রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম রহিমাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমানের বিরুদ্ধে স্কুলের ক্লাস ফাঁকি সহ নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় রোববার দুপুরে ওই স্কুলে গিয়ে দেখে গেছে, স্কুলের ক্লাস রুমগুলো খোলা থাকলেও ছাত্র ছাত্রীদের কোন উপস্থিতি নাই। স্কুলের অফিস রুমের চেয়ারে বসে এক শিক্ষিকা ঘুমাচ্ছে। ঘুমন্ত অবস্থা থেকে ডাক দিয়ে শিক্ষিকার সাথে পরিচয় হলে তিনি জানান, আমার নাম নুর নাহার পারভীন আমি ওই স্কুলের শিক্ষিকা। আমিসহ ৪ জন শিক্ষক ওই স্কুলে কর্মরত আছি। ছাত্রছাত্রী সংখা হচ্ছে, ক্লাস ওয়ানে ১৬ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২২জন, তৃতীয় শ্রেণিতে ২২ জন, চতুর্থ শ্রেণিতে ১৯ জন, পঞ্চম শ্রেণিতে ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী থাকলেও আজকে কেউ আসেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে একাধিকবার বিভিন্ন সংবাদ পত্রে সমলোচনা হলেও তিনি সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাদের দখিনা বিনিময়ে ম্যানেজ করে দীর্ঘ দিন থেকে একই স্কুলে কর্মরত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ওই প্রধান শিক্ষকের স্কুল সংলগ্ন বাড়ি থাকার সুযোগে প্রায় সময় স্কুলের ক্লাস ফাঁকি সহ অসংখ্য অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ফলে ওই শিক্ষকের অন্যত্র বদলির দাবি করছে এলাকাবাসি। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমান বলেন, আমি ও আমার শিক্ষা অফিসার ঠিক থাকলে সব ঠিক এখানে অন্য মানুষের কি করার আছে।
এঘটনায় তারাগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বলেন, আজকে পানি হয়েছে। তাই হয়তো স্কুলে কেউ আসেনি। ওই কর্মকর্তা পানির অজুহাত দেখালেও রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলায় তেমন পানি হয়নি বলে এলাকার সুধিসমাজ দাবি করছে। ওই এলাকার কেছু মিয়া, আলী হোসেন, নুরবানু সহ বেশ- কয়েকজন জানান, যে পানি হয়েছে তাতে সড়ক ভেজে নাই। এমন দয়সারা অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে সরেজমিন তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছে এলাকাবাসী।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার পশ্চিম রহিমাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমানের বিরুদ্ধে স্কুলের ক্লাস ফাঁকি সহ নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় রোববার দুপুরে ওই স্কুলে গিয়ে দেখে গেছে, স্কুলের ক্লাস রুমগুলো খোলা থাকলেও ছাত্র ছাত্রীদের কোন উপস্থিতি নাই। স্কুলের অফিস রুমের চেয়ারে বসে এক শিক্ষিকা ঘুমাচ্ছে। ঘুমন্ত অবস্থা থেকে ডাক দিয়ে শিক্ষিকার সাথে পরিচয় হলে তিনি জানান, আমার নাম নুর নাহার পারভীন আমি ওই স্কুলের শিক্ষিকা। আমিসহ ৪ জন শিক্ষক ওই স্কুলে কর্মরত আছি। ছাত্রছাত্রী সংখা হচ্ছে, ক্লাস ওয়ানে ১৬ জন, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ২২জন, তৃতীয় শ্রেণিতে ২২ জন, চতুর্থ শ্রেণিতে ১৯ জন, পঞ্চম শ্রেণিতে ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী থাকলেও আজকে কেউ আসেনি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমানের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে একাধিকবার বিভিন্ন সংবাদ পত্রে সমলোচনা হলেও তিনি সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাদের দখিনা বিনিময়ে ম্যানেজ করে দীর্ঘ দিন থেকে একই স্কুলে কর্মরত থাকার অভিযোগ উঠেছে। ওই প্রধান শিক্ষকের স্কুল সংলগ্ন বাড়ি থাকার সুযোগে প্রায় সময় স্কুলের ক্লাস ফাঁকি সহ অসংখ্য অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। ফলে ওই শিক্ষকের অন্যত্র বদলির দাবি করছে এলাকাবাসি। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক লুতফার রহমান বলেন, আমি ও আমার শিক্ষা অফিসার ঠিক থাকলে সব ঠিক এখানে অন্য মানুষের কি করার আছে।
এঘটনায় তারাগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আঞ্জুমান আরা বলেন, আজকে পানি হয়েছে। তাই হয়তো স্কুলে কেউ আসেনি। ওই কর্মকর্তা পানির অজুহাত দেখালেও রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলায় তেমন পানি হয়নি বলে এলাকার সুধিসমাজ দাবি করছে। ওই এলাকার কেছু মিয়া, আলী হোসেন, নুরবানু সহ বেশ- কয়েকজন জানান, যে পানি হয়েছে তাতে সড়ক ভেজে নাই। এমন দয়সারা অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে সরেজমিন তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি করছে এলাকাবাসী।