পর্যটন নগরী ও চায়ের রাজধানীখ্যাত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত শ্রীমঙ্গল। ছোট বড় উঁচু নিচু টিলায় ঘেরা পযর্টন এলাকাটিতে রয়েছে অন্তত অর্ধশতাধিক দর্শনীয় স্থান। প্রাকৃতিক দৃশ্য আর নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি শ্রীমঙ্গলের এসব দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে একটি হলো ফুলছড়া চা বাগানের লালটিলা। এখানে একটি কালী মন্দির রয়েছে।
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে ফুলছড়া চা বাগানের পাঁচ নম্বর সেকশনে সমতল থেকে প্রায় শত মিটার উচুতে এই টিলার অবস্থান। মাটির রং লাল হওয়ায় টিলার নাম লালটিলা হলেও কালী মন্দিরের কারণে এটি কালীটিলা নামেও পরিচিত। চা বাগানের প্রবেশ পথের প্রথম নিরাপত্তা গেট থেকে বাম পাশের রাস্তা দিয়ে ২ কিলোমিটার এগুতেই চোখে পড়বে টিলার অপরুপ সৌন্দর্য। টিলায় উঠার জন্য পাহাড় কেটে বানানো হয়েছে আঁকাবাঁকা রাস্তা। দুপাশে সারি সারি চা বাগান পেরোতে পেরোতে দেখা মিলবে দুর্গম পাহাড়েরও। পাহাড়ের ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে লালটিলার একেবারে চূড়ায় পৌঁছাতে হয়। আর এই চূড়াতেই রয়েছে কালী মন্দির। দীর্ঘ পাহাড়ি দুর্গম পথ পেরিয়ে টিলার চূড়ায় উঠেই প্রথমেই সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তাদের কালীমাতাকে দর্শন করেন । পাশাপাশি রয়েছে একটি শিবঠাকুরের মন্দিরও। প্রতিদিন দর্শনার্থীদের পাশাপাশি সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা অর্চনা করতে আসে এই মন্দিরে।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পর্যটন নগরী ও চায়ের রাজধানীখ্যাত প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত শ্রীমঙ্গল। ছোট বড় উঁচু নিচু টিলায় ঘেরা পযর্টন এলাকাটিতে রয়েছে অন্তত অর্ধশতাধিক দর্শনীয় স্থান। প্রাকৃতিক দৃশ্য আর নৈসর্গিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি শ্রীমঙ্গলের এসব দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে একটি হলো ফুলছড়া চা বাগানের লালটিলা। এখানে একটি কালী মন্দির রয়েছে।
শ্রীমঙ্গল শহর থেকে প্রায় চার কিলোমিটার দূরে ফুলছড়া চা বাগানের পাঁচ নম্বর সেকশনে সমতল থেকে প্রায় শত মিটার উচুতে এই টিলার অবস্থান। মাটির রং লাল হওয়ায় টিলার নাম লালটিলা হলেও কালী মন্দিরের কারণে এটি কালীটিলা নামেও পরিচিত। চা বাগানের প্রবেশ পথের প্রথম নিরাপত্তা গেট থেকে বাম পাশের রাস্তা দিয়ে ২ কিলোমিটার এগুতেই চোখে পড়বে টিলার অপরুপ সৌন্দর্য। টিলায় উঠার জন্য পাহাড় কেটে বানানো হয়েছে আঁকাবাঁকা রাস্তা। দুপাশে সারি সারি চা বাগান পেরোতে পেরোতে দেখা মিলবে দুর্গম পাহাড়েরও। পাহাড়ের ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে লালটিলার একেবারে চূড়ায় পৌঁছাতে হয়। আর এই চূড়াতেই রয়েছে কালী মন্দির। দীর্ঘ পাহাড়ি দুর্গম পথ পেরিয়ে টিলার চূড়ায় উঠেই প্রথমেই সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তাদের কালীমাতাকে দর্শন করেন । পাশাপাশি রয়েছে একটি শিবঠাকুরের মন্দিরও। প্রতিদিন দর্শনার্থীদের পাশাপাশি সনাতন ধর্মাবলম্বীরা পূজা অর্চনা করতে আসে এই মন্দিরে।