গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামে মাদকাসক্ত ছেলের হাতে পিতা খুন হওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। রোববার ভোররাতে মাদকাসক্ত ছেলে সোলেমান মিয়া পিতা নাইব উদ্দিনকে (৫৫) কোদাঁল দিয়ে কুপিঁয়ে খুন করে। এলাকাবাসী ওই ছেলে আটক করে থানা পুলিশের নিকট সোর্পদ করে।
পরিবার ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,রোববার সন্ধ্যায় পিতার নিকট মাদক কেনার টাকা চায় সোলেমান। পিতা টাকা দিতে পারবে না বলে ঘরে গিয়ে শুয়ে পরে। ভোররাতে মা ঘর থেকে বের হলে অন্য ঘর থেকে আসামি এসে কোদাঁল দিয়ে কুপিঁয়ে পিতাকে খুন করে। পরে পিতাকে মৃতভেবে পা ধরে টেনে বাড়ির পাশে পুকুর ফেলে দেয়। মায়ের চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্য ও প্রতিবেশীরা ছুটে এসে সোলেমানকে আটক করে থানা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে লাশের সুরুতহাল রিপোর্ট করে। পরে সোলেমানকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
স্থানীয় স্কুল শিক্ষক রানা মিয়া বলেন, সোলেমান একজন মাদকাসক্ত ছেলে। সে দীর্ঘদিন থেকে মাদক সেবন করে আসছে। তার পিতা ওই ছেলের পিছনে নিঃস্ব হয়ে গেছে। মাদক কেনার টাকা না দেয়ার কারনে প্রায় বাবা-মাকে মারধর করত।
থানার ওসি মো. আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, এনিয়ে রোববার রাতে নিহতের বড় ছেলে শফিকুল ইসলাম থানায় মামলা করেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সোলেমান পিতাকে খুন করার কথা স্বীকার করেছেন। আদালতের মাধ্যমে আসামিকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামে মাদকাসক্ত ছেলের হাতে পিতা খুন হওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। রোববার ভোররাতে মাদকাসক্ত ছেলে সোলেমান মিয়া পিতা নাইব উদ্দিনকে (৫৫) কোদাঁল দিয়ে কুপিঁয়ে খুন করে। এলাকাবাসী ওই ছেলে আটক করে থানা পুলিশের নিকট সোর্পদ করে।
পরিবার ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,রোববার সন্ধ্যায় পিতার নিকট মাদক কেনার টাকা চায় সোলেমান। পিতা টাকা দিতে পারবে না বলে ঘরে গিয়ে শুয়ে পরে। ভোররাতে মা ঘর থেকে বের হলে অন্য ঘর থেকে আসামি এসে কোদাঁল দিয়ে কুপিঁয়ে পিতাকে খুন করে। পরে পিতাকে মৃতভেবে পা ধরে টেনে বাড়ির পাশে পুকুর ফেলে দেয়। মায়ের চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্য ও প্রতিবেশীরা ছুটে এসে সোলেমানকে আটক করে থানা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে লাশের সুরুতহাল রিপোর্ট করে। পরে সোলেমানকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।
স্থানীয় স্কুল শিক্ষক রানা মিয়া বলেন, সোলেমান একজন মাদকাসক্ত ছেলে। সে দীর্ঘদিন থেকে মাদক সেবন করে আসছে। তার পিতা ওই ছেলের পিছনে নিঃস্ব হয়ে গেছে। মাদক কেনার টাকা না দেয়ার কারনে প্রায় বাবা-মাকে মারধর করত।
থানার ওসি মো. আব্দুল হাকিম আজাদ বলেন, এনিয়ে রোববার রাতে নিহতের বড় ছেলে শফিকুল ইসলাম থানায় মামলা করেছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সোলেমান পিতাকে খুন করার কথা স্বীকার করেছেন। আদালতের মাধ্যমে আসামিকে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।