সোমবার রাজধানীতে ‘সুস্থ মা, সুস্থ পরিবার’ গবেষণা প্রকল্পের আলোচনা সভা
সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার পারে একটি সুস্থ জাতি উপহার দিতে। এসডিজি’র মাতৃস্বাস্থ্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ‘সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার’ গড়ে তোলার কোন বিকল্প নেই।
সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সভায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও নীতি-নির্ধারকরা সুস্থ মা, সুস্থ পরিবার প্রকল্পের গবেষণা ফলাফল তুলে ধরার সময় এসব কথা বলেন। প্রকল্পটি ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ, ব্র্যাক, স্কোপ এবং পপুলেশন কাউন্সিলের সঙ্গে অংশীদারিতে পরিচালিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ডা. এস এম আবদুল্লাহ আল মুরাদ। প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের অ্যাডিশনাল ড্রাইরেক্টর জেনারেল-প্লানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের প্রফেসর ডা. শেখ সায়েদুল হক। গবেষণা পত্র উপস্থাপন করেন ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ প্রকল্প পরিচালক ডা: ফারজানা ইসলাম।
প্রকল্প পরিচালক ডা: ফারজানা ইসলাম প্রকল্প গবেষণা ফলাফল উপস্থাপনায় বলেন, গর্ভকালীন সময়টি প্রথমবার মা হওয়া অল্প বয়সী নারীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই প্রকল্পটি পরীক্ষা করেছে কিভাবে গ্রুপ সেশন সেবা গ্রহনের হার, স্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে।
ফলাফলে দেখা গেছে, বাংলাদেশে গ্রুপ কেয়ার মডেলটি বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তিনি বলেন, বিগত চার বছর ধরে বাস্তবায়িত এই প্রকল্পটি গর্ভকালীন ও প্রসব-পরবর্তী সেবায় গ্রুপ কেয়ার মডেলটি বিদ্যমান মাতৃ স্বাস্থ্য সেবার সাথে সংযুক্ত করার সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে।
এতে দেখা গেছে, টঙ্গী এলাকার অনগ্রসর শহুরে প্রথমবার মা হওয়া অল্প বয়সী নারী এবং তাদের পুরুষ সঙ্গীদের জন্য মার্তৃ ও নবজাতকের স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবা গ্রহণের হার এবং সেবার মান উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এই গ্রুপ কেয়ার মডেলটি স্থিতিশীল এবং সম্প্রসারণ করতে সরকারী প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি বিনিয়োগ ও আর গবেষণা দরকার।
প্রধান অতিথি প্রফেসর ডা. শেখ সায়েদুল হক বলেন, সুবিধা বঞ্চিত মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। যেটা বিদ্যমান প্রকল্পের ফলাফলে প্রকাশ পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার প্রকল্পটি জাতীয় পর্যায়ে সরকারী খাতে ও গ্রামীন পর্যায়ে রোল মডেল হিসাবে গ্রহন করা দরকার।
অনুষ্ঠানটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয় তথা স্বাস্থ্য অধিদফতর, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, এমএসএইচ-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সরকারী প্রতিনিধি, পেশাদার সংগঠন, উন্নয়ন সহযোগি সংস্থা, জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা এবং আর্ন্তজাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে এনজিও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার রাজধানীতে ‘সুস্থ মা, সুস্থ পরিবার’ গবেষণা প্রকল্পের আলোচনা সভা
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার পারে একটি সুস্থ জাতি উপহার দিতে। এসডিজি’র মাতৃস্বাস্থ্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ‘সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার’ গড়ে তোলার কোন বিকল্প নেই।
সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সভায় স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও নীতি-নির্ধারকরা সুস্থ মা, সুস্থ পরিবার প্রকল্পের গবেষণা ফলাফল তুলে ধরার সময় এসব কথা বলেন। প্রকল্পটি ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ, ব্র্যাক, স্কোপ এবং পপুলেশন কাউন্সিলের সঙ্গে অংশীদারিতে পরিচালিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর ডা. এস এম আবদুল্লাহ আল মুরাদ। প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের অ্যাডিশনাল ড্রাইরেক্টর জেনারেল-প্লানিং এন্ড ডেভেলপমেন্টের প্রফেসর ডা. শেখ সায়েদুল হক। গবেষণা পত্র উপস্থাপন করেন ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস ফর হেলথ প্রকল্প পরিচালক ডা: ফারজানা ইসলাম।
প্রকল্প পরিচালক ডা: ফারজানা ইসলাম প্রকল্প গবেষণা ফলাফল উপস্থাপনায় বলেন, গর্ভকালীন সময়টি প্রথমবার মা হওয়া অল্প বয়সী নারীদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। এই প্রকল্পটি পরীক্ষা করেছে কিভাবে গ্রুপ সেশন সেবা গ্রহনের হার, স্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞান ও আত্মবিশ্বাস বাড়াতে পারে।
ফলাফলে দেখা গেছে, বাংলাদেশে গ্রুপ কেয়ার মডেলটি বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তিনি বলেন, বিগত চার বছর ধরে বাস্তবায়িত এই প্রকল্পটি গর্ভকালীন ও প্রসব-পরবর্তী সেবায় গ্রুপ কেয়ার মডেলটি বিদ্যমান মাতৃ স্বাস্থ্য সেবার সাথে সংযুক্ত করার সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে।
এতে দেখা গেছে, টঙ্গী এলাকার অনগ্রসর শহুরে প্রথমবার মা হওয়া অল্প বয়সী নারী এবং তাদের পুরুষ সঙ্গীদের জন্য মার্তৃ ও নবজাতকের স্বাস্থ্য এবং পরিবার পরিকল্পনা সেবা গ্রহণের হার এবং সেবার মান উন্নয়নে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এই গ্রুপ কেয়ার মডেলটি স্থিতিশীল এবং সম্প্রসারণ করতে সরকারী প্রতিশ্রুতির পাশাপাশি বিনিয়োগ ও আর গবেষণা দরকার।
প্রধান অতিথি প্রফেসর ডা. শেখ সায়েদুল হক বলেন, সুবিধা বঞ্চিত মায়েদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার মাধ্যমে এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব। যেটা বিদ্যমান প্রকল্পের ফলাফলে প্রকাশ পেয়েছে।
তিনি আরও বলেন, সুস্থ মা ও সুস্থ পরিবার প্রকল্পটি জাতীয় পর্যায়ে সরকারী খাতে ও গ্রামীন পর্যায়ে রোল মডেল হিসাবে গ্রহন করা দরকার।
অনুষ্ঠানটি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রনালয় তথা স্বাস্থ্য অধিদফতর, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতর, এমএসএইচ-এর যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সরকারী প্রতিনিধি, পেশাদার সংগঠন, উন্নয়ন সহযোগি সংস্থা, জাতিসংঘের সহযোগী সংস্থা এবং আর্ন্তজাতিক ও জাতীয় পর্যায়ে এনজিও প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।