নীলফামারীর ডিমলায় অষ্টম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক ছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে। ধর্ষিতা ওই ছাত্রীকে তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেত হতে রাতেই গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকাবাসী ধর্ষণকারী ২ জনকে আটক করে ডিমলা থানায় সোপর্দ করেছে।
জানা যায়, ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের সুলতান মিয়ার কিশোরী কন্যা ও ডাঙ্গারহাট নিউ মডেল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী আক্তার (১৩) (ছদ্মনাম) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে নলকূপ থেকে পানি আনার জন্য যায়। সেখানে ওত পেতে থাকা একই গ্রামের লতিফর রহমানের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (২৫) ও নেসার উদ্দিনের ছেলে ছামিনুর রহমান (২৪) কিশোরীর মুখ বেঁধে পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। নলকূপের পাড় থেকে কিশোরী ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে রাত ৮ টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেত হতে মুখ বাধা অবস্থায় উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় ডাক্তার দ্বারা ওই ধর্ষিতা কিশোরীকে চিকিৎসা করা হলেও তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে ওই রাতেই ধর্ষিতাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন । ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে ডিমলা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ধর্ষণকারী দ্বয়কে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫
নীলফামারীর ডিমলায় অষ্টম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক ছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার রাতে। ধর্ষিতা ওই ছাত্রীকে তার বাড়ির পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেত হতে রাতেই গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকাবাসী ধর্ষণকারী ২ জনকে আটক করে ডিমলা থানায় সোপর্দ করেছে।
জানা যায়, ডিমলা উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ছাতনাই বালাপাড়া গ্রামের সুলতান মিয়ার কিশোরী কন্যা ও ডাঙ্গারহাট নিউ মডেল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী আক্তার (১৩) (ছদ্মনাম) বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে নলকূপ থেকে পানি আনার জন্য যায়। সেখানে ওত পেতে থাকা একই গ্রামের লতিফর রহমানের ছেলে আব্দুল কুদ্দুস (২৫) ও নেসার উদ্দিনের ছেলে ছামিনুর রহমান (২৪) কিশোরীর মুখ বেঁধে পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে গিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। নলকূপের পাড় থেকে কিশোরী ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে রাত ৮ টার দিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী ভুট্টা ক্ষেত হতে মুখ বাধা অবস্থায় উদ্ধার করে। প্রাথমিকভাবে স্থানীয় ডাক্তার দ্বারা ওই ধর্ষিতা কিশোরীকে চিকিৎসা করা হলেও তার অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে ডিমলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরবর্তীতে ওই রাতেই ধর্ষিতাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নীলফামারী আধুনিক সদর হাসপাতালে প্রেরণ করেন । ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ ফজলে এলাহী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ বিষয়ে ডিমলা থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ধর্ষণকারী দ্বয়কে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।