নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বাংলা বাজারে দশ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে ৩ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৪টি তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এই ঘটনার পর ব্যবসায়ী নুর হোসেন প্রশাসনে অভিযোগ করার এক মাস অতিবাহিত হলেও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই এখনও দোকানে তালা ঝুলছে। নুর হোসেন এর পরিবার সন্ত্রাসীদের ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
নুর হোসেন এর অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নুর হোসেন এর কাছে উপজেলার ছোট কেগনা গ্রামের মৃত ছৈয়দের ছেলে আবদুল হালিম ঘটনার এক মাস আগে দশ লাখ টাকা চাঁদা দেওয়ার দাবি জানিয়ে এক মাসের মধ্যে দশ লাখ টাকা চাঁদা দেওয়ার নির্দেশ দেয়। না হয় তার দোকানে তালা ঝুলিয়ে দিবে, আগুন লাগিয়ে দিবে, তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ৩১ জানুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টায় সন্ত্রাসী আবদুল হালিম, বাবুল হোসেন, আবদুর রহিম ও সবুজ সহ অজ্ঞাতনামা আরো ২০/৩০ জন নূর হোসেনের আলম ব্রাদার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে দশ লাখ টাকা সময় মতো না দেওয়ায় তাকে দোকান থেকে বাহির করে মারধর করে গুরুতর আহত করে। পরে সন্ত্রাসীরা তার আলম ব্রাদার্স সহ ৩টি দোকানে ৪টি তালা ঝুলিয়ে দেয়। স্থানীয় লোকজন নুর হোসেনকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করায়।
এই ঘটনার পর ৩ ফেব্রুয়ারি নুর হোসেন নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। ৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন।
নুর হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরিন আক্তার তাৎক্ষণিক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিশর্দন করে সাক্ষ্য প্রমাণ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পায়। কিন্তু অজ্ঞতা কারণে তাদের বিরুদ্ধে এখনও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। পুলিশ এ বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য বাজার কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারীকে দায়িত্ব দেয়। বাজার কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি এখনো এটা সমাধান করতে পারিনি। এদিকে সন্ত্রাসীরা নুর হোসেনকে অভিযোগ প্রত্যাহারের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে না হয় তাকে গুম, খুন করবে বলে হুমকি দিচ্ছে।
বাজার কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক এর সঙ্গে মুঠোফোন যোগাযোগ করলে তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন স্থানীয় চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন সময় দিতে না পারায় তারা সমাধান করতে পারছে না? সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরশেদ আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমরা স্থানীয় ভাবে মিমাংসার দায়িত্ব দিয়েছি। এখনো দোকানে তালা রয়েছে, এই ব্যাপারে আমাদের সাথে আর কেউ যোগাযোগ করেনি।
শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার বাংলা বাজারে দশ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে ৩ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৪টি তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে সন্ত্রাসীরা। এই ঘটনার পর ব্যবসায়ী নুর হোসেন প্রশাসনে অভিযোগ করার এক মাস অতিবাহিত হলেও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই এখনও দোকানে তালা ঝুলছে। নুর হোসেন এর পরিবার সন্ত্রাসীদের ভয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
নুর হোসেন এর অভিযোগ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নুর হোসেন এর কাছে উপজেলার ছোট কেগনা গ্রামের মৃত ছৈয়দের ছেলে আবদুল হালিম ঘটনার এক মাস আগে দশ লাখ টাকা চাঁদা দেওয়ার দাবি জানিয়ে এক মাসের মধ্যে দশ লাখ টাকা চাঁদা দেওয়ার নির্দেশ দেয়। না হয় তার দোকানে তালা ঝুলিয়ে দিবে, আগুন লাগিয়ে দিবে, তাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। ৩১ জানুয়ারী শুক্রবার রাত ৯টায় সন্ত্রাসী আবদুল হালিম, বাবুল হোসেন, আবদুর রহিম ও সবুজ সহ অজ্ঞাতনামা আরো ২০/৩০ জন নূর হোসেনের আলম ব্রাদার্স ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এসে দশ লাখ টাকা সময় মতো না দেওয়ায় তাকে দোকান থেকে বাহির করে মারধর করে গুরুতর আহত করে। পরে সন্ত্রাসীরা তার আলম ব্রাদার্স সহ ৩টি দোকানে ৪টি তালা ঝুলিয়ে দেয়। স্থানীয় লোকজন নুর হোসেনকে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করায়।
এই ঘটনার পর ৩ ফেব্রুয়ারি নুর হোসেন নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন। ৪ ফেব্রুয়ারি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে অভিযোগ দায়ের করেন।
নুর হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাসরিন আক্তার তাৎক্ষণিক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য থানা পুলিশকে নির্দেশ দেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিশর্দন করে সাক্ষ্য প্রমাণ নিয়ে ঘটনার সত্যতা পায়। কিন্তু অজ্ঞতা কারণে তাদের বিরুদ্ধে এখনও কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। পুলিশ এ বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য বাজার কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারীকে দায়িত্ব দেয়। বাজার কমিটির সভাপতি ও সেক্রেটারি এখনো এটা সমাধান করতে পারিনি। এদিকে সন্ত্রাসীরা নুর হোসেনকে অভিযোগ প্রত্যাহারের হুমকি দিয়ে বেড়াচ্ছে না হয় তাকে গুম, খুন করবে বলে হুমকি দিচ্ছে।
বাজার কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক এর সঙ্গে মুঠোফোন যোগাযোগ করলে তারা ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন স্থানীয় চেয়ারম্যান কুতুবউদ্দিন সময় দিতে না পারায় তারা সমাধান করতে পারছে না? সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোরশেদ আলম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আমরা স্থানীয় ভাবে মিমাংসার দায়িত্ব দিয়েছি। এখনো দোকানে তালা রয়েছে, এই ব্যাপারে আমাদের সাথে আর কেউ যোগাযোগ করেনি।