ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩২) মরদেহ ২২ ঘণ্টা পর বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠক শেষে মরদেহ হস্তান্তর করে বিএসএফ।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে পুটিয়া সীমান্তে কাঁটাতারের কাছে আল আমিনকে গুলি করে বিএসএফ সদস্যরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ভারতের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে রাত ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহত আল আমিন পেশায় একজন কৃষক ছিলেন। তার স্বজনরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় আল আমিনের একটি গরু সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। গরুটিকে ফিরিয়ে আনতে আল আমিন সীমান্ত অতিক্রম করতে গেলে বিএসএফ সদস্যরা তাকে গুলি করে।
মরদেহ হস্তান্তরের জন্য শনিবার বিকেলে পতাকা বৈঠকে বসে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) ও বিএসএফ। বৈঠকে বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান ও বিএসএফের পক্ষে ৪৯ ব্যাটালিয়নের কোম্পানি কমান্ডার অজিত কুমার নেতৃত্ব দেন। বিজিবির ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান জানান, বাংলাদেশি নাগরিক নিহতের ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
রোববার, ০২ মার্চ ২০২৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার পুটিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩২) মরদেহ ২২ ঘণ্টা পর বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে পতাকা বৈঠক শেষে মরদেহ হস্তান্তর করে বিএসএফ।
শুক্রবার রাত সাড়ে ৭টার দিকে পুটিয়া সীমান্তে কাঁটাতারের কাছে আল আমিনকে গুলি করে বিএসএফ সদস্যরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে ভারতের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হলে রাত ৯টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
নিহত আল আমিন পেশায় একজন কৃষক ছিলেন। তার স্বজনরা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় আল আমিনের একটি গরু সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে চলে যায়। গরুটিকে ফিরিয়ে আনতে আল আমিন সীমান্ত অতিক্রম করতে গেলে বিএসএফ সদস্যরা তাকে গুলি করে।
মরদেহ হস্তান্তরের জন্য শনিবার বিকেলে পতাকা বৈঠকে বসে বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) ও বিএসএফ। বৈঠকে বিজিবি ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান ও বিএসএফের পক্ষে ৪৯ ব্যাটালিয়নের কোম্পানি কমান্ডার অজিত কুমার নেতৃত্ব দেন। বিজিবির ৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান জানান, বাংলাদেশি নাগরিক নিহতের ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।