গোবিন্দগঞ্জে ভুট্টা চাষ আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের কম খরচ বেশি উৎপাদন ও লাভ হওয়ায় ভুট্টর আবাদে ঝুঁকছে কৃষক। ফলে ছড়িয়ে গেছে ভুট্টা চাষের লক্ষ্য মাত্রা। সরমিন গিয়ে দেখা গেছে উপজেলা ১টি পৌরসভা সহ ১৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ভুট্টার আবাদ হয়েছে। কৃষকরা জানান ধান চাষ করার পর ভুট্টা চাষ বেশি গুরত্ব পেয়েছে। কারণ ভুট্টার চাষে লাভ বেশি হয়। এছাড়া প্রতি বিঘা জমি থেকে প্রায় ৪০ মণ ভুট্টা উৎপাদন সম্ভব।
এছাড়া ভুট্টার দানা মানুষের খাদ্য হিসেবে এবং ভুট্টার গাছ উন্নত মানের গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাঁস-মুরগি ও মাছের খাদ্য হিসেবে যথেষ্ট গুরত্ব রয়েছে।
ভুট্টার শুকানো গাছ ব্যাপক চাহিদা একসঙ্গে অনেক গুলো সুবিধার কারণে ভুট্টার চাষ আগ্রহ বাড়েছে চাষিদের। একাধিক কৃষি উপজেলার কৃষকরা অন্য ফসলের আবাদে পাশা পাশি ভুট্টা চাষ করছেন। ফলনো বেশি ভালো হচ্ছে, কিন্তু কৃষকরা ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।
কৃষকদের দাবি এখানে সরকারিভাবে ভুট্টা ক্রয় কেন্দ্র চালু হলে কৃষকরা সরাসরি তাদের কাছে ভুট্টা বিক্রি করে লাভবান হতে পারবে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায় চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১ পৌরসভায় ১৭টি ইউনিয়ন ১৫৫৬ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়ও কৃষি প্রণোদনার আওতায় উপজেলার ৬৭০ কৃষকের প্রত্যেকে ২ কেজি ভুট্টা. ১০ কেজি এমওপি সার ও টিএসপি ২০ কেজি সার হয়েছে। কাটাবাড়ি ইউনিয়নের কৃষকরা আবুল ইসলাম জানান আমরা ভালো ফলন পাবো।
তিনি আরও জানান, এক বিঘা জমিতে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার খরচ হয়। ভালো ফলন আর সঠিক দাম পেলে প্রতি বিঘা থেকে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব যা লাভের সুযোগ তৈরি করে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন গত বছরের তুলনায় এবার ভুট্টার আবাদ কম হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন এ উপজেলায় আলুর আবাদের কারণে ভুট্টার আবাদ একটি কর্ম চাষ করে কৃষকগণ। কৃষকদের খরচে উচ্ছদলনশীল ভুট্টার উৎপাদনে সহয়তায় ও পরামর্শ দিতে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ সার্বক্ষনিক মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও পরামর্শ দিয়ে আচ্ছেন। তাতে কৃষকদের সব্বোর্চ ফলন পেয়ে লাভবান হতে পারেন।
রোববার, ০২ মার্চ ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জে ভুট্টা চাষ আগ্রহ বাড়ছে কৃষকের কম খরচ বেশি উৎপাদন ও লাভ হওয়ায় ভুট্টর আবাদে ঝুঁকছে কৃষক। ফলে ছড়িয়ে গেছে ভুট্টা চাষের লক্ষ্য মাত্রা। সরমিন গিয়ে দেখা গেছে উপজেলা ১টি পৌরসভা সহ ১৭টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় ভুট্টার আবাদ হয়েছে। কৃষকরা জানান ধান চাষ করার পর ভুট্টা চাষ বেশি গুরত্ব পেয়েছে। কারণ ভুট্টার চাষে লাভ বেশি হয়। এছাড়া প্রতি বিঘা জমি থেকে প্রায় ৪০ মণ ভুট্টা উৎপাদন সম্ভব।
এছাড়া ভুট্টার দানা মানুষের খাদ্য হিসেবে এবং ভুট্টার গাছ উন্নত মানের গোখাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। হাঁস-মুরগি ও মাছের খাদ্য হিসেবে যথেষ্ট গুরত্ব রয়েছে।
ভুট্টার শুকানো গাছ ব্যাপক চাহিদা একসঙ্গে অনেক গুলো সুবিধার কারণে ভুট্টার চাষ আগ্রহ বাড়েছে চাষিদের। একাধিক কৃষি উপজেলার কৃষকরা অন্য ফসলের আবাদে পাশা পাশি ভুট্টা চাষ করছেন। ফলনো বেশি ভালো হচ্ছে, কিন্তু কৃষকরা ন্যায্য দাম পাচ্ছে না।
কৃষকদের দাবি এখানে সরকারিভাবে ভুট্টা ক্রয় কেন্দ্র চালু হলে কৃষকরা সরাসরি তাদের কাছে ভুট্টা বিক্রি করে লাভবান হতে পারবে। উপজেলা কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায় চলতি মৌসুমে উপজেলায় ১ পৌরসভায় ১৭টি ইউনিয়ন ১৫৫৬ হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়ও কৃষি প্রণোদনার আওতায় উপজেলার ৬৭০ কৃষকের প্রত্যেকে ২ কেজি ভুট্টা. ১০ কেজি এমওপি সার ও টিএসপি ২০ কেজি সার হয়েছে। কাটাবাড়ি ইউনিয়নের কৃষকরা আবুল ইসলাম জানান আমরা ভালো ফলন পাবো।
তিনি আরও জানান, এক বিঘা জমিতে ১২ থেকে ১৫ হাজার টাকার খরচ হয়। ভালো ফলন আর সঠিক দাম পেলে প্রতি বিঘা থেকে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব যা লাভের সুযোগ তৈরি করে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মেহেদী হাসান বলেন গত বছরের তুলনায় এবার ভুট্টার আবাদ কম হয়েছে। কারণ হিসেবে তিনি বলেন এ উপজেলায় আলুর আবাদের কারণে ভুট্টার আবাদ একটি কর্ম চাষ করে কৃষকগণ। কৃষকদের খরচে উচ্ছদলনশীল ভুট্টার উৎপাদনে সহয়তায় ও পরামর্শ দিতে উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তাগণ সার্বক্ষনিক মাঠ পর্যায়ে কৃষকদের সঙ্গে যোগাযোগ ও পরামর্শ দিয়ে আচ্ছেন। তাতে কৃষকদের সব্বোর্চ ফলন পেয়ে লাভবান হতে পারেন।