সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী কালাইরাগ এলাকায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, রোববার সন্ধ্যায় এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- কালাইরাগ গ্রামের প্রদীপ দাস (৪৫) ও মো. আলাউদ্দিন (৩২)।
এজাহারে বলা হয়েছে, রোববার সন্ধ্যায় কালাইরাগ গ্রামে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভুক্তভোগী নারী, যিনি একটি নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। ওই সময় প্রদীপ দাস ও আলাউদ্দিন তার কাছে গিয়ে জানান, ‘তোমার মেয়ের জামাই আমাদের পাঠিয়েছে, তোমাকে বাড়ি নিয়ে যেতে বলেছে।’
তাদের কথায় বিশ্বাস করে ওই নারী টমটমে চড়ে রওনা হন। কিন্তু তারা গ্রামের উত্তরের পাহাড়ের দিকে যেতে থাকলে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন ও বাধা দেন। এসময় তারা তার মুখ চেপে ধরে ধলাই নদীর তীরবর্তী ঝোপে নিয়ে যায়।
সেখানে এক ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করেন। পরে অন্যজন ধর্ষণের চেষ্টা করলে ভুক্তভোগী কৌশলে তার চোখে-মুখে বালু ছিটিয়ে পালিয়ে যান।
তার চিৎকার শুনে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মেয়ের জামাইয়ের বাড়িতে নিয়ে যান। পরে ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়।
ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ভুক্তভোগী নারীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হবে।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী কালাইরাগ এলাকায় এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, রোববার সন্ধ্যায় এই ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী নারী বাদী হয়ে সোমবার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- কালাইরাগ গ্রামের প্রদীপ দাস (৪৫) ও মো. আলাউদ্দিন (৩২)।
এজাহারে বলা হয়েছে, রোববার সন্ধ্যায় কালাইরাগ গ্রামে একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভুক্তভোগী নারী, যিনি একটি নৃ-গোষ্ঠীর সদস্য। ওই সময় প্রদীপ দাস ও আলাউদ্দিন তার কাছে গিয়ে জানান, ‘তোমার মেয়ের জামাই আমাদের পাঠিয়েছে, তোমাকে বাড়ি নিয়ে যেতে বলেছে।’
তাদের কথায় বিশ্বাস করে ওই নারী টমটমে চড়ে রওনা হন। কিন্তু তারা গ্রামের উত্তরের পাহাড়ের দিকে যেতে থাকলে তিনি সন্দেহ প্রকাশ করেন ও বাধা দেন। এসময় তারা তার মুখ চেপে ধরে ধলাই নদীর তীরবর্তী ঝোপে নিয়ে যায়।
সেখানে এক ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করেন। পরে অন্যজন ধর্ষণের চেষ্টা করলে ভুক্তভোগী কৌশলে তার চোখে-মুখে বালু ছিটিয়ে পালিয়ে যান।
তার চিৎকার শুনে স্থানীয়রা উদ্ধার করে মেয়ের জামাইয়ের বাড়িতে নিয়ে যান। পরে ঘটনাটি পুলিশকে জানানো হয়।
ওসি উজায়ের আল মাহমুদ আদনান জানান, ঘটনার পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে। ভুক্তভোগী নারীকে মেডিকেল পরীক্ষার জন্য সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হবে।