রাজশাহীর দুর্গাপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে কীটনাশক পান করে ২৪ ঘণ্টায় নারী ও শিশুসহ ১০ জন কীটনাশক ও ঘুমের বড়ি সেবন করেছে। এদের মধ্যে শনিবার ২ নারীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া ওই দুই নারী হলেন, উপজেলার পাইকড়তলী গ্রামের ওয়াশিমের স্ত্রী জান্নাতুন (২৫) ও উপজেলার তেবিলা গ্রামের রন্টুর স্ত্রী তহমিনা (৩০)।
অন্য যারা বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন, তারা হলেন দেবীপুর গ্রামের মোহনা (১৮), পানানগর গ্রামের আবদুস সাত্তার (৪৫), কাশেমপুর গ্রামের ইরিন খাতুন (২০), বহরমপুর গ্রামের লাবনী (২৯), গোড়খাই গ্রামের নাহিদ (২৫) এবং কানপাড়া গ্রামের বীথি (৩০) ড্যামফিক্স পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এছাড়া সায়বাড় গ্রামের হাবিবা খাতুন (১৫) ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। বেড়া গ্রামের রেজাউলের শিশু সন্তান তানজিমুল (৩)
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) মেহেদী হাসান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (২৮ ফেব্রুয়ারি ও ০১ লা মার্চ) বিষপান, ঘুমের ওষুধ সেবন ও ড্যামফিক্স পান করে অসুস্থ অবস্থায় ৯ জন রোগী দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি হয়। এ ছাড়া তিন বছর বয়সি একটি শিশু অজ্ঞতাবশত দুটি ঘুমের বড়ি খেয়ে ফেলেছিল, তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
রাজশাহীর দুর্গাপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে কীটনাশক পান করে ২৪ ঘণ্টায় নারী ও শিশুসহ ১০ জন কীটনাশক ও ঘুমের বড়ি সেবন করেছে। এদের মধ্যে শনিবার ২ নারীর চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। মারা যাওয়া ওই দুই নারী হলেন, উপজেলার পাইকড়তলী গ্রামের ওয়াশিমের স্ত্রী জান্নাতুন (২৫) ও উপজেলার তেবিলা গ্রামের রন্টুর স্ত্রী তহমিনা (৩০)।
অন্য যারা বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন, তারা হলেন দেবীপুর গ্রামের মোহনা (১৮), পানানগর গ্রামের আবদুস সাত্তার (৪৫), কাশেমপুর গ্রামের ইরিন খাতুন (২০), বহরমপুর গ্রামের লাবনী (২৯), গোড়খাই গ্রামের নাহিদ (২৫) এবং কানপাড়া গ্রামের বীথি (৩০) ড্যামফিক্স পান করে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। এছাড়া সায়বাড় গ্রামের হাবিবা খাতুন (১৫) ঘুমের ওষুধ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। বেড়া গ্রামের রেজাউলের শিশু সন্তান তানজিমুল (৩)
এ বিষয়ে দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) মেহেদী হাসান জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় (২৮ ফেব্রুয়ারি ও ০১ লা মার্চ) বিষপান, ঘুমের ওষুধ সেবন ও ড্যামফিক্স পান করে অসুস্থ অবস্থায় ৯ জন রোগী দুর্গাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি হয়। এ ছাড়া তিন বছর বয়সি একটি শিশু অজ্ঞতাবশত দুটি ঘুমের বড়ি খেয়ে ফেলেছিল, তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।