ডিমলায় রাতের আধারে আম-কাঁঠালের বাগান দখল করে টিনের চালা নির্মাণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বন্দর খড়িবাড়ি গ্রামের মৃত ওয়ালি উল্যার ছেলে ও পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়াস্হ যান্ত্রিক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিভাগীয় কর্মকর্তা (এস ডি) রুহুল আমিনের আম কাঁঠালের বাগানসহ ৭ শতাংশ জমি বৃহস্পতিবার গভীর রাতে একই গ্রামের মৃত মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে মমিনুর রহমান (৪০) ও জাহিদুল ইসলাম (৩৫)এর নেতৃত্বে ২০-২৫ জন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অত্র এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে ওই সাত শতাংশ জমির আম-কাঁঠালের বাগানটি সন্ত্রাসী কায়দায় জবর দখল করে নিয়ে বেশ কয়েকটি ফলন্ত গাছ কর্তন করে নিয়ে যায় এবং ২টি টিনের চালা নির্মাণ করে নিজ আয়ত্তে নেন।
এ ব্যাপারে রুহুল আমিন ডিমলা থানায় অভিযোগ করেও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকার প্রতিকার পাননি মর্মে অভিযোগ করেন। অভিযোগকারী রুহুল আমিন জানান, তিনি বিগত ১৯৯৪ সালে পূর্বে ৮৪০১ নং দলিল মূলে এস, এ খতিয়ানর ৩৫১২ দাগে ৭ শতক জমি ক্রয় করে সেখানে আম কাঁঠালের বাগান লাগিয়ে ভোগ দখল করে আসছিলেন।
তবে অভিযুক্ত জাহিদুল ইসলাম জানান, দখলকৃত ৭ শতক জমিটি ওয়ারিশ সূত্রে আমরা মালিক। আমরা জানতাম না যে, এই জমিটি আমরা ওয়ারিশ সূত্রে পাব। জমি পাওয়ার বিষয়টি জানার পর আমরা স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হওয়ায় পরিশেষে জমিটি দখল নিয়েছি। এ ব্যাপারে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী জানান, ঘটনা বিষয়ে সংবাদ পাইয়া ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ অফিসারের নেতৃত্বে পুলিশ ফোর্স পাঠিয়ে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করেছি।
আইনশৃঙ্খলা যেন অবনতি না ঘটে সেজন্য উভয় পক্ষকে আদালতের আশ্রয় নেয়ার জন্য পরামর্শ প্রদান করেছি।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
ডিমলায় রাতের আধারে আম-কাঁঠালের বাগান দখল করে টিনের চালা নির্মাণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার খগাখড়িবাড়ি ইউনিয়নের বন্দর খড়িবাড়ি গ্রামের মৃত ওয়ালি উল্যার ছেলে ও পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়াস্হ যান্ত্রিক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিভাগীয় কর্মকর্তা (এস ডি) রুহুল আমিনের আম কাঁঠালের বাগানসহ ৭ শতাংশ জমি বৃহস্পতিবার গভীর রাতে একই গ্রামের মৃত মোফাজ্জল হোসেনের ছেলে মমিনুর রহমান (৪০) ও জাহিদুল ইসলাম (৩৫)এর নেতৃত্বে ২০-২৫ জন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে অত্র এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করে ওই সাত শতাংশ জমির আম-কাঁঠালের বাগানটি সন্ত্রাসী কায়দায় জবর দখল করে নিয়ে বেশ কয়েকটি ফলন্ত গাছ কর্তন করে নিয়ে যায় এবং ২টি টিনের চালা নির্মাণ করে নিজ আয়ত্তে নেন।
এ ব্যাপারে রুহুল আমিন ডিমলা থানায় অভিযোগ করেও পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন প্রকার প্রতিকার পাননি মর্মে অভিযোগ করেন। অভিযোগকারী রুহুল আমিন জানান, তিনি বিগত ১৯৯৪ সালে পূর্বে ৮৪০১ নং দলিল মূলে এস, এ খতিয়ানর ৩৫১২ দাগে ৭ শতক জমি ক্রয় করে সেখানে আম কাঁঠালের বাগান লাগিয়ে ভোগ দখল করে আসছিলেন।
তবে অভিযুক্ত জাহিদুল ইসলাম জানান, দখলকৃত ৭ শতক জমিটি ওয়ারিশ সূত্রে আমরা মালিক। আমরা জানতাম না যে, এই জমিটি আমরা ওয়ারিশ সূত্রে পাব। জমি পাওয়ার বিষয়টি জানার পর আমরা স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্টা চালিয়ে ব্যর্থ হওয়ায় পরিশেষে জমিটি দখল নিয়েছি। এ ব্যাপারে ডিমলা থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফজলে এলাহী জানান, ঘটনা বিষয়ে সংবাদ পাইয়া ঘটনাস্থলে দ্রুত পুলিশ অফিসারের নেতৃত্বে পুলিশ ফোর্স পাঠিয়ে আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ করেছি।
আইনশৃঙ্খলা যেন অবনতি না ঘটে সেজন্য উভয় পক্ষকে আদালতের আশ্রয় নেয়ার জন্য পরামর্শ প্রদান করেছি।