নাটোরের সিংড়ায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির দফায় দফায় সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ৩ জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।শনিবার রাতে উপজেলার চৌগ্রাম ইউনিয়নের কান্তনগর গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ইউনুস ও মাসুদ রানাওক শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং সাইবরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পূর্ব বিরোধের জের ধরে শনিবার সন্ধ্যায় চৌগ্রামের কান্তপুর গ্রামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম ভোলার সমর্থক এবং বিএনপি কর্মী তাহেরের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দফায় দফায় বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ চলে। এ সময় একটি দোকান লুটপাটের ঘটনাও ঘটে। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সিংড়া থানার ওসি আসমাউল হক জানান, সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করেনি। তবুও এই ঘটনায় থানায় পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
নাটোরের সিংড়ায় আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির দফায় দফায় সংঘর্ষে ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ৩ জন আহত হয়েছেন। তাদেরকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।শনিবার রাতে উপজেলার চৌগ্রাম ইউনিয়নের কান্তনগর গ্রামে এই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে আহতদের মধ্যে ইউনুস ও মাসুদ রানাওক শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং সাইবরকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, পূর্ব বিরোধের জের ধরে শনিবার সন্ধ্যায় চৌগ্রামের কান্তপুর গ্রামে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও চৌগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহেদুল ইসলাম ভোলার সমর্থক এবং বিএনপি কর্মী তাহেরের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সন্ধ্যা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত দফায় দফায় বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ চলে। এ সময় একটি দোকান লুটপাটের ঘটনাও ঘটে। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সিংড়া থানার ওসি আসমাউল হক জানান, সংঘর্ষের সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোন পক্ষই থানায় কোন অভিযোগ দায়ের করেনি। তবুও এই ঘটনায় থানায় পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।