বিগত সরকারের আমলে দক্ষিণাঞ্চলে নির্মিত ছয়টি সেতুর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব সেতুগুলোর নাম ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নির্মমভাবে নিহত ছোট্ট বালক শেখ রাসেলসহ শেখ পরিবারের বিভিন্ন জনের নামে ছিল। বরিশাল নগরীর কীর্তনখোলা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল বিগত প্রধানমন্ত্রীর ফুফা শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু। এটির নামাকরন করা হয়েছে দপদপিয়া সেতু। পটুয়াখালি-কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে আন্দারমানিক নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নাম ছিল শেখ কামাল সেতু। এটি এখন থেকে আন্দারমানিক সেতু। একই সড়কের সোনাতলা নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নামাকরণ হয়েছিল শেখ জামাল সেতু। এটির এখন নাম সোনাতলা সেতু। ওই মহাসড়কের খাপড়াভাঙ্গা সেতুর উপর নির্মিত সেতুর নাম ছিল শেখ রাসেল সেতু। এখন এটির নাম খাপড়াভাঙ্গা সেতু। পিরোজপুর জেলার জিয়ানগরে বলেশ^র নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম ছিল শেখ ফজলুল হক মনি সেতু। এটির বর্মান নাম ইন্দুরকানি সেতু। বরিশাল-খুলনা মহাসড়কের পিরোজপুরের বেকুটিয়া পয়েন্টে কঁচা নদীর উপর নির্মিত ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুটির নাম ছিল বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সেতু। এটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমানে বেকুটিয়া সেতু রাখা হয়েছে। অবশ্য এসব সেতু পূর্ব থেকেই নদীর নাম দিয়েই জনসাধারনের কাছে পরিচিত ছিল।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
বিগত সরকারের আমলে দক্ষিণাঞ্চলে নির্মিত ছয়টি সেতুর নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। এসব সেতুগুলোর নাম ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নির্মমভাবে নিহত ছোট্ট বালক শেখ রাসেলসহ শেখ পরিবারের বিভিন্ন জনের নামে ছিল। বরিশাল নগরীর কীর্তনখোলা নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির নাম রাখা হয়েছিল বিগত প্রধানমন্ত্রীর ফুফা শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু। এটির নামাকরন করা হয়েছে দপদপিয়া সেতু। পটুয়াখালি-কুয়াকাটা আঞ্চলিক মহাসড়কের মাঝে আন্দারমানিক নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নাম ছিল শেখ কামাল সেতু। এটি এখন থেকে আন্দারমানিক সেতু। একই সড়কের সোনাতলা নদীর উপর নির্মিত সেতুটির নামাকরণ হয়েছিল শেখ জামাল সেতু। এটির এখন নাম সোনাতলা সেতু। ওই মহাসড়কের খাপড়াভাঙ্গা সেতুর উপর নির্মিত সেতুর নাম ছিল শেখ রাসেল সেতু। এখন এটির নাম খাপড়াভাঙ্গা সেতু। পিরোজপুর জেলার জিয়ানগরে বলেশ^র নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম ছিল শেখ ফজলুল হক মনি সেতু। এটির বর্মান নাম ইন্দুরকানি সেতু। বরিশাল-খুলনা মহাসড়কের পিরোজপুরের বেকুটিয়া পয়েন্টে কঁচা নদীর উপর নির্মিত ৮ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুটির নাম ছিল বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সেতু। এটির নাম পরিবর্তন করে বর্তমানে বেকুটিয়া সেতু রাখা হয়েছে। অবশ্য এসব সেতু পূর্ব থেকেই নদীর নাম দিয়েই জনসাধারনের কাছে পরিচিত ছিল।