নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি বাড়িতে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে আটজন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে রাজধানীর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- ওই এলাকার বাসিন্দা সাব্বির (১৬), মো. হান্নান (৪০), মো. সোহাগ (২৩), দেড় বছরের শিশু সুমাইয়া, রূপালি বেগম (২০), সামিয়া আক্তার (৯), জান্নাত (৩) ও নুরজাহান লাকি বেগম (৩০)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক। তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জ থেকে দগ্ধ হয়ে ৮ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন। এখনো কেউ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
বিস্ফোরণের ঘটনা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, একটি টিনশেড বাড়ির পাশাপাশি দুটি রুমে দুই পরিবারের আটজন ঘুমিয়েছিল। সেখানে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ আটজন দগ্ধ হয়েছেন। তাঁদেরকে গুরুতর অবস্থায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে , ওই বাড়ির নিচে থাকা গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে এই ঘটনা ঘটেছে।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে দগ্ধ ৮ জনের মধ্যে অধিকাংশের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হান্নানের শরীরের ৪৫ শতাংশ, শিশু সুমাইয়ার ৪৪ শতাংশ, সোহাগ ৪০ শতাংশ, রূপালি বেগম ৩৪ শতাংশ, সাব্বিরের ২৭ শতাংশ, নুরজাহান লাকির ২২ শতাংশ, সামিয়ার ৭ শতাংশ ও জান্নাতের তিন শতাংশ পুড়ে গেছে।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে একটি বাড়িতে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে আটজন দগ্ধ হয়েছেন। আহতদের উদ্ধার করে রাজধানীর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) ভোরে সিদ্ধিরগঞ্জের ২ নম্বর ঢাকেশ্বরী এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
দগ্ধরা হলেন- ওই এলাকার বাসিন্দা সাব্বির (১৬), মো. হান্নান (৪০), মো. সোহাগ (২৩), দেড় বছরের শিশু সুমাইয়া, রূপালি বেগম (২০), সামিয়া আক্তার (৯), জান্নাত (৩) ও নুরজাহান লাকি বেগম (৩০)।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. ফারুক। তিনি বলেন, নারায়ণগঞ্জ থেকে দগ্ধ হয়ে ৮ জন চিকিৎসা নিচ্ছেন। এখনো কেউ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
বিস্ফোরণের ঘটনা নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের নারায়ণগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক আবদুল্লাহ আল আরেফিন বলেন, একটি টিনশেড বাড়ির পাশাপাশি দুটি রুমে দুই পরিবারের আটজন ঘুমিয়েছিল। সেখানে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ আটজন দগ্ধ হয়েছেন। তাঁদেরকে গুরুতর অবস্থায় জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে , ওই বাড়ির নিচে থাকা গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিস্ফোরণে এই ঘটনা ঘটেছে।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থেকে দগ্ধ ৮ জনের মধ্যে অধিকাংশের অবস্থা আশঙ্কাজনক। হান্নানের শরীরের ৪৫ শতাংশ, শিশু সুমাইয়ার ৪৪ শতাংশ, সোহাগ ৪০ শতাংশ, রূপালি বেগম ৩৪ শতাংশ, সাব্বিরের ২৭ শতাংশ, নুরজাহান লাকির ২২ শতাংশ, সামিয়ার ৭ শতাংশ ও জান্নাতের তিন শতাংশ পুড়ে গেছে।