হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজারে রকি এন্টারপ্রাইজকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানার জের ধরে ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়ার বাসায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।সোমবার রাত সাড়ে ১০ টায় হবিগঞ্জ শহরের পুরান মুন্সেফি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযোগ উঠেছে, রকি এন্টার প্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী মিজান ও তার লোকজনের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। এর আগে মোবাইল ফোনে দেওয়ান মিয়াকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয় মিজান।
এদিকে, বিষয়টি জানতে পেরে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর কবিরসহ একদল পুলিশ। পরে রাত ১ টায় ঘটনার বিষয়ে জানতে দেওয়ান মিয়ার বাসায় যায় সেনাবাহিনীর একটি টিম।
জানা যায়, রমজান মাসে জেলায় দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রনে রাখতে অভিযান পরিচালনা করে আসছে জেলা প্রশাসন। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রশাসনের লোকজনের সঙ্গে ব্যবসায়ী নেতারা, সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। ওই সভায় ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়াও উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে চৌধুরী বাজারে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর।
এ সময় অতিরিক্ত মূল্যে সয়াবিন তেল বিক্রি ও মজুত রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রকি এন্টারপ্রাইজকে ২৫ হাজার টাকা জরিমান করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শ্যামল পুরকায়স্থ। অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়াও উপস্থিত ছিলেন। ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়া জানান, এ ঘটনার জের ধরে রকি এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী মিজান বিকেলে তাকে মোবাইল ফোনে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। পরে রাত সাড়ে ১০ টায় ১০/১২ জনের একটি বাহিনী নিয়ে পুরান মুন্সেফিতে তার বাসায় হামলা চালায় এবং তাকে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য ডাকাডাকি করে। এ সময় তিনি বাসা থেকে বের না হলে হামলাকারীরা দরজা-জানালায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এতে তার পরিবারের লোকজনসহ পার্শ্ববর্তী বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বলেন, বাসা-বাড়িতে ভাঙচুর করা হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে মামলা হলে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
হবিগঞ্জ শহরের চৌধুরী বাজারে রকি এন্টারপ্রাইজকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানার জের ধরে ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়ার বাসায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।সোমবার রাত সাড়ে ১০ টায় হবিগঞ্জ শহরের পুরান মুন্সেফি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। অভিযোগ উঠেছে, রকি এন্টার প্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী মিজান ও তার লোকজনের নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। এর আগে মোবাইল ফোনে দেওয়ান মিয়াকে দেখে নেয়ার হুমকি দেয় মিজান।
এদিকে, বিষয়টি জানতে পেরে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলমগীর কবিরসহ একদল পুলিশ। পরে রাত ১ টায় ঘটনার বিষয়ে জানতে দেওয়ান মিয়ার বাসায় যায় সেনাবাহিনীর একটি টিম।
জানা যায়, রমজান মাসে জেলায় দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ন্ত্রনে রাখতে অভিযান পরিচালনা করে আসছে জেলা প্রশাসন। সোমবার দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ বিষয়ে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রশাসনের লোকজনের সঙ্গে ব্যবসায়ী নেতারা, সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। ওই সভায় ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়াও উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে চৌধুরী বাজারে অভিযান চালায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তর।
এ সময় অতিরিক্ত মূল্যে সয়াবিন তেল বিক্রি ও মজুত রাখার অপরাধে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে রকি এন্টারপ্রাইজকে ২৫ হাজার টাকা জরিমান করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শ্যামল পুরকায়স্থ। অভিযানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও নিরাপদ খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়াও উপস্থিত ছিলেন। ক্যাবের সভাপতি দেওয়ান মিয়া জানান, এ ঘটনার জের ধরে রকি এন্টারপ্রাইজের স্বত্ত্বাধিকারী মিজান বিকেলে তাকে মোবাইল ফোনে দেখে নেয়ার হুমকি দেয়। পরে রাত সাড়ে ১০ টায় ১০/১২ জনের একটি বাহিনী নিয়ে পুরান মুন্সেফিতে তার বাসায় হামলা চালায় এবং তাকে বাসা থেকে বের হওয়ার জন্য ডাকাডাকি করে। এ সময় তিনি বাসা থেকে বের না হলে হামলাকারীরা দরজা-জানালায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এতে তার পরিবারের লোকজনসহ পার্শ্ববর্তী বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির বলেন, বাসা-বাড়িতে ভাঙচুর করা হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে মামলা হলে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে