নাটোরের বাগাতিপাড়া পৌর মডেল ভূমি অফিসে কর্তাসহ অন্য স্টাফরা নির্ধারিত সময়ে অফিসে না আসায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সেবাগ্রহীতারা।
গত সোমবার বেলা ১০টার দিকে সরেজমিনে ওই অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের সামনে অনেক ভিড়। অনেকইে অফিসের সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। বাহিরে কেন দাঁড়িয়ে আছেন এমন প্রশ্ন করা হলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে জানান এটা কোন অফিস! এখন বেলা ১০ টা পার হয়ে গেছে এখনও অফিসের কোন স্টাফ আসেননি। আমরা আর কতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবো। অফিসের দিকে নজর দিলে দেখা যায় অফিসের সামনের কেচি গেট সমান্য খোলা। আর অফিসের দরজা বন্ধ। হঠাৎ করেই একজন মহিলা এসে বলেন কি হইছে আমি অফিস খুলছি।
তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার নাম স্বর্ণা। তিনি ওই অফিসের ঝাড়–দার। তিনিই অফিস খুলে ঝাড়–দিয়ে কেউ অফিসে না আসায় বসে আছেন। এ সময় সেবা গ্রহীতা আবুল হাসনাতের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তিনি সকাল ৯টা থেকে অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। এখন বেলা ১০.১৫ বাজলেও সেবা প্রদানকারী কেউ আসেননি। তিনি আরও জানান এর আগেও এসে তিনি একই অবস্থায় পড়েছেন।
মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ ২০২৫
নাটোরের বাগাতিপাড়া পৌর মডেল ভূমি অফিসে কর্তাসহ অন্য স্টাফরা নির্ধারিত সময়ে অফিসে না আসায় প্রতিনিয়ত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সেবাগ্রহীতারা।
গত সোমবার বেলা ১০টার দিকে সরেজমিনে ওই অফিসে গিয়ে দেখা যায়, অফিসের সামনে অনেক ভিড়। অনেকইে অফিসের সামনের রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। বাহিরে কেন দাঁড়িয়ে আছেন এমন প্রশ্ন করা হলে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে জানান এটা কোন অফিস! এখন বেলা ১০ টা পার হয়ে গেছে এখনও অফিসের কোন স্টাফ আসেননি। আমরা আর কতক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকবো। অফিসের দিকে নজর দিলে দেখা যায় অফিসের সামনের কেচি গেট সমান্য খোলা। আর অফিসের দরজা বন্ধ। হঠাৎ করেই একজন মহিলা এসে বলেন কি হইছে আমি অফিস খুলছি।
তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার নাম স্বর্ণা। তিনি ওই অফিসের ঝাড়–দার। তিনিই অফিস খুলে ঝাড়–দিয়ে কেউ অফিসে না আসায় বসে আছেন। এ সময় সেবা গ্রহীতা আবুল হাসনাতের সঙ্গে কথা হলে তিনি জানান, তিনি সকাল ৯টা থেকে অফিসের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। এখন বেলা ১০.১৫ বাজলেও সেবা প্রদানকারী কেউ আসেননি। তিনি আরও জানান এর আগেও এসে তিনি একই অবস্থায় পড়েছেন।