কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জের জয়কা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সড়কে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে এদের মধ্যে দুইজনকে কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ৮ জনকে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৩ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে জয়কা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সড়কে এই মারামারি হয়।
স্থানীয়রা জানায়, মাইশা ট্রেডার্সের মালিক নজরুল ইসলাম পক্ষের লোকজন সবার হাতেই ধারালো অস্ত্র ছিল বলে জানান তারা। আহত এমদাদুল হকের স্ত্রী হোসনা আক্তার বলেন, নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগিরা তার স্বামী এমদাদুল হককে, তার ছোট ভাই শান্তসহ ৪-৫ জনকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করেন। বালিয়াবাড়ী বাজার এলাকায় তার স্বামীর এমদাদুল হকের সঙ্গে একই এলাকার নজরুল ইসলামের মেয়ে তরুণী মাইশা আক্তার সঙ্গে শান্তর বন্ধু রাব্বি নামক যুবকের প্রেম করে কোর্ট মেরেজ করে বিয়ে হয়। এ বিয়ে নিয়ে পাত্রী পক্ষের মধ্যে শুরু হয় ঝামেলা। এমদাদুল হকের ছোট ভাই শান্ত এ বিয়েতে সহযোগিতা করেছে সন্দেহ করে রাব্বি ছেলের সঙ্গে প্রেম ঘটিত বিয়ে নিয়ে ঝগড়া হয় নজরুল ইসলাম ও এমদাদুল হকের মধ্যে। তখন নজরুল ইসলাম রড দিয়ে ব্যবসায়ী এমদাদুল হককে আঘাত করেন। তখন নজরুল ইসলাম তাদেরকে ডাকেন। এমদাদুল হকের দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে গেছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এরপর দুই পক্ষের এই মারামারি ঘটনা ঘটে।
করিমগঞ্জ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মাহবুব মোরশেদ বলেন, দুই পক্ষের মারামারিতে বেশ কয়েকজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জের জয়কা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সড়কে দুই গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে এদের মধ্যে দুইজনকে কিশোরগঞ্জ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং ৮ জনকে কিশোরগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৩ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টার দিকে জয়কা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সড়কে এই মারামারি হয়।
স্থানীয়রা জানায়, মাইশা ট্রেডার্সের মালিক নজরুল ইসলাম পক্ষের লোকজন সবার হাতেই ধারালো অস্ত্র ছিল বলে জানান তারা। আহত এমদাদুল হকের স্ত্রী হোসনা আক্তার বলেন, নজরুল ইসলাম ও তার সহযোগিরা তার স্বামী এমদাদুল হককে, তার ছোট ভাই শান্তসহ ৪-৫ জনকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করেন। বালিয়াবাড়ী বাজার এলাকায় তার স্বামীর এমদাদুল হকের সঙ্গে একই এলাকার নজরুল ইসলামের মেয়ে তরুণী মাইশা আক্তার সঙ্গে শান্তর বন্ধু রাব্বি নামক যুবকের প্রেম করে কোর্ট মেরেজ করে বিয়ে হয়। এ বিয়ে নিয়ে পাত্রী পক্ষের মধ্যে শুরু হয় ঝামেলা। এমদাদুল হকের ছোট ভাই শান্ত এ বিয়েতে সহযোগিতা করেছে সন্দেহ করে রাব্বি ছেলের সঙ্গে প্রেম ঘটিত বিয়ে নিয়ে ঝগড়া হয় নজরুল ইসলাম ও এমদাদুল হকের মধ্যে। তখন নজরুল ইসলাম রড দিয়ে ব্যবসায়ী এমদাদুল হককে আঘাত করেন। তখন নজরুল ইসলাম তাদেরকে ডাকেন। এমদাদুল হকের দোকানের মালামাল লুট করে নিয়ে গেছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। এরপর দুই পক্ষের এই মারামারি ঘটনা ঘটে।
করিমগঞ্জ থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ মাহবুব মোরশেদ বলেন, দুই পক্ষের মারামারিতে বেশ কয়েকজন আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।