মাদারীপুর সদর উপজেলায় অবৈধ বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত আটজন।
শনিবার বেলা ১২টার দিকে উপজেলার খোয়াজপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) চাতক চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—খোয়াজপুর গ্রামের আজিবর সরদারের ছেলে সাইফুল সরদার (৪০) ও অলিল সরদার (৩৫)।
পুলিশ ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, খোয়াজপুর ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে স্থানীয় মোহাম্মদ শাহজাহান মোল্লার সঙ্গে সাইফুল সরদারের বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে শনিবার উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের হামলায় সাইফুল সরদার ও তার ছোট ভাই অলিল সরদার ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
সংঘর্ষে অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
পুলিশের অতিরিক্ত সুপার চাতক চাকমা জানান, সংঘর্ষের পর নিহতদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করা হয়েছে এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
মাদারীপুর সদর উপজেলায় অবৈধ বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ ও আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন অন্তত আটজন।
শনিবার বেলা ১২টার দিকে উপজেলার খোয়াজপুর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) চাতক চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহতরা হলেন—খোয়াজপুর গ্রামের আজিবর সরদারের ছেলে সাইফুল সরদার (৪০) ও অলিল সরদার (৩৫)।
পুলিশ ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, খোয়াজপুর ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদে দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ বালু ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে স্থানীয় মোহাম্মদ শাহজাহান মোল্লার সঙ্গে সাইফুল সরদারের বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে শনিবার উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।
সংঘর্ষের একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের হামলায় সাইফুল সরদার ও তার ছোট ভাই অলিল সরদার ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন।
সংঘর্ষে অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তিনজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
পুলিশের অতিরিক্ত সুপার চাতক চাকমা জানান, সংঘর্ষের পর নিহতদের বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ করা হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুইজনকে আটক করা হয়েছে এবং তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।