পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ছোট মাছুয়া এলাকার বলেশ্বর নদের চরে আটকে থাকা ‘এমবি শাকিল পরিবহন’ নামের একটি কয়লাবাহী জাহাজ থেকে ৬ জন শ্রমিককে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। উদ্ধারকৃত শ্রমিকদের মধ্যে নাছির হোসেন নামে একজনকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। অন্যরা হলেন জাহাজের মাস্টার আবুল হাশেম, ইঞ্জিন সুকানি বিপ্লব, বাবুর্চি নিদু মিয়া, স্কট মো. শান্ত এবং শাওন। জাহাজের মালিক মাহাবুবুর রহমান জানান, গুইশাখালীতে টোল দেওয়ার পর জাহাজের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ পাইনি। আমার ধারণা, এ ঘটনার সঙ্গে পাইলটের কোনো যোগসূত্র থাকতে পারে। জাহাজের মাস্টার আবুল হাশেম বলেন, বৃহস্পতিবার মোংলা থেকে কয়লা বোঝাই করে ঢাকার গাবতলীর উদ্দেশে রওনা দিই। মোরেলগঞ্জ থানাধীন সোনাখালী এলাকায় নোঙর করে ইফতার ও তারাবিহ পড়ে আমরা বিশ্রাম নিই। এরপর কীভাবে এখানে এলাম, তা বলতে পারছি না। স্কট মো. শান্ত জানান, ইফতার করার সময় সোনাখালী থেকে দুজন স্কট আমাদের জাহাজে উঠেছিল। তারপর কী হয়েছে, বলতে পারছি না। যখন জ্ঞান ফিরেছে, দেখি আমরা চরে আটকে আছি, হাত-পা বাঁধা, আর আমাদের টাকা ও মোবাইল নেই।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার ছোট মাছুয়া এলাকার বলেশ্বর নদের চরে আটকে থাকা ‘এমবি শাকিল পরিবহন’ নামের একটি কয়লাবাহী জাহাজ থেকে ৬ জন শ্রমিককে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় পুলিশ তাদেরকে উদ্ধার করে মঠবাড়িয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। উদ্ধারকৃত শ্রমিকদের মধ্যে নাছির হোসেন নামে একজনকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পাওয়া যায়। অন্যরা হলেন জাহাজের মাস্টার আবুল হাশেম, ইঞ্জিন সুকানি বিপ্লব, বাবুর্চি নিদু মিয়া, স্কট মো. শান্ত এবং শাওন। জাহাজের মালিক মাহাবুবুর রহমান জানান, গুইশাখালীতে টোল দেওয়ার পর জাহাজের সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ পাইনি। আমার ধারণা, এ ঘটনার সঙ্গে পাইলটের কোনো যোগসূত্র থাকতে পারে। জাহাজের মাস্টার আবুল হাশেম বলেন, বৃহস্পতিবার মোংলা থেকে কয়লা বোঝাই করে ঢাকার গাবতলীর উদ্দেশে রওনা দিই। মোরেলগঞ্জ থানাধীন সোনাখালী এলাকায় নোঙর করে ইফতার ও তারাবিহ পড়ে আমরা বিশ্রাম নিই। এরপর কীভাবে এখানে এলাম, তা বলতে পারছি না। স্কট মো. শান্ত জানান, ইফতার করার সময় সোনাখালী থেকে দুজন স্কট আমাদের জাহাজে উঠেছিল। তারপর কী হয়েছে, বলতে পারছি না। যখন জ্ঞান ফিরেছে, দেখি আমরা চরে আটকে আছি, হাত-পা বাঁধা, আর আমাদের টাকা ও মোবাইল নেই।