শরীয়তপুরের জাজিরায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দা থেকে কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শুক্রবার সন্ধায় উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের ফজলুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,শুক্রবার সকালে বিদ্যালয়ের মাঠে খেলতে আসে কয়েকজন শিশু। তারা কম্বলে মোড়ানো এক ব্যক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখে ঘুমিয়ে আছে ভেবে বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। তবে বিকেলে আবার যখন তারা স্কুলের মাঠে আসে, তখন ওই ব্যক্তিকে একই অবস্থায় দেখতে পেয়ে তারা কাছে যায় এবং রক্তের ছাপ দেখতে পায়। পরে বিষয়টি তারা স্থানীয়দেরকে জানায়। এরপর স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে জাজিরা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে। মৃত ব্যক্তির বয়স পঞ্চাশোর্ধ হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। স্থানীয়রা বলছেন, মৃত ব্যক্তি ওই এলাকার বাসিন্দা নয়। তিনি অন্যত্র হতে দিনমজুরের কাজে এসেছেন বলে ধারণা করছেন তারা। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং মরদেহের মাথার পাশে মাঝারি আকারের কয়েকটি ইটের টুকরো দেখা যায়। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
জাজিরা থানার ওসি মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ সংবাদকে বলেন, মৃত ব্যক্তির নাম-পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেও পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে আসার পর তার মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
শরীয়তপুরের জাজিরায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দা থেকে কম্বলে মোড়ানো অবস্থায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।শুক্রবার সন্ধায় উপজেলার পালেরচর ইউনিয়নের ফজলুল হক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বারান্দা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়,শুক্রবার সকালে বিদ্যালয়ের মাঠে খেলতে আসে কয়েকজন শিশু। তারা কম্বলে মোড়ানো এক ব্যক্তিকে শুয়ে থাকতে দেখে ঘুমিয়ে আছে ভেবে বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। তবে বিকেলে আবার যখন তারা স্কুলের মাঠে আসে, তখন ওই ব্যক্তিকে একই অবস্থায় দেখতে পেয়ে তারা কাছে যায় এবং রক্তের ছাপ দেখতে পায়। পরে বিষয়টি তারা স্থানীয়দেরকে জানায়। এরপর স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে জাজিরা থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে। মৃত ব্যক্তির বয়স পঞ্চাশোর্ধ হতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। স্থানীয়রা বলছেন, মৃত ব্যক্তি ওই এলাকার বাসিন্দা নয়। তিনি অন্যত্র হতে দিনমজুরের কাজে এসেছেন বলে ধারণা করছেন তারা। নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং মরদেহের মাথার পাশে মাঝারি আকারের কয়েকটি ইটের টুকরো দেখা যায়। লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন শেষে ময়নাতদন্তের জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
জাজিরা থানার ওসি মোহাম্মদ দুলাল আকন্দ সংবাদকে বলেন, মৃত ব্যক্তির নাম-পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমেও পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে আসার পর তার মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।