মাগুরায় আট বছর বয়সি এক শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তদের প্রকাশ্যে ফাঁসির দাবিতে আদালত চত্বর ঘেরাও করেছে শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণ।
রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষোভকারীরা আদালত চত্বরে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী তাদের বাধা দেয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাগুরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী বায়োজিদ হোসেন বলেন, “এই নৃশংস ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ। ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।”
শিশুটি বৃহস্পতিবার মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়। বর্তমানে শিশুটির অবস্থা সংকটাপন্ন।
এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে শনিবার মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। অভিযুক্তরা হলেন শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), সজিবের ভাই রাতুল শেখ (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। পুলিশ চারজনকেই গ্রেপ্তার করেছে এবং রিমান্ডের আবেদন করবে বলে জানিয়েছে।
রবিবার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) গিয়ে শিশুটির চিকিৎসার খোঁজ নেন এবং সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিতের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
শিশুটির মা সাংবাদিকদের জানান, এখনো তার সন্তানের জ্ঞান ফেরেনি।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
মাগুরায় আট বছর বয়সি এক শিশুকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্তদের প্রকাশ্যে ফাঁসির দাবিতে আদালত চত্বর ঘেরাও করেছে শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনগণ।
রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিক্ষোভকারীরা আদালত চত্বরে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী তাদের বাধা দেয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
মাগুরা সরকারি কলেজের শিক্ষার্থী বায়োজিদ হোসেন বলেন, “এই নৃশংস ঘটনায় আমরা ক্ষুব্ধ। ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।”
শিশুটি বৃহস্পতিবার মাগুরা শহরতলীর নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হয় বলে পরিবারের অভিযোগ। পরে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়। বর্তমানে শিশুটির অবস্থা সংকটাপন্ন।
এ ঘটনায় শিশুটির মা বাদী হয়ে শনিবার মাগুরা সদর থানায় চারজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। অভিযুক্তরা হলেন শিশুটির ভগ্নিপতি সজিব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), সজিবের ভাই রাতুল শেখ (১৭) ও তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)। পুলিশ চারজনকেই গ্রেপ্তার করেছে এবং রিমান্ডের আবেদন করবে বলে জানিয়েছে।
রবিবার সকালে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) গিয়ে শিশুটির চিকিৎসার খোঁজ নেন এবং সর্বোচ্চ চিকিৎসা নিশ্চিতের নির্দেশ দেন। একইসঙ্গে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন।
শিশুটির মা সাংবাদিকদের জানান, এখনো তার সন্তানের জ্ঞান ফেরেনি।