শেরপুরের নকলা উপজেলায় ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে এবং রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বৃদ্ধ চান মিয়া ওরফে লছা মিয়াকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে চান মিয়া শিশুটিকে ‘মজা খাওয়ানোর’ লোভ দেখিয়ে বাড়ির পাশের একটি ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যান। সেখানে তিনি শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। শিশুটি চিৎকার শুরু করলে তাকে শান্ত করার চেষ্টা করে ২০ টাকা হাতে দেন চান মিয়া।
শিশুটির মা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন, তাঁর মেয়ে মাটিতে কাতরাচ্ছে এবং চান মিয়া দৌড়ে পালাচ্ছেন। পরে শিশুটির পরিবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে এবং শিশুটির বাবা নকলা থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করেন।
নকলা থানার ওসি হাবিবুর রহমান জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর রাতেই চান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার তাকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এছাড়া, ভুক্তভোগী শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চান মিয়া শিশুটির প্রতিবেশি এবং দাদা-নাতনি সম্পর্ক ছিল। ঘটনার পর চান মিয়া এলাকার বিভিন্ন জনের মাধ্যমে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে আপোস-মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে শিশুটির বাবা থানায় মামলা করেন।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
শেরপুরের নকলা উপজেলায় ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে ৬০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শনিবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটে এবং রাতেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বৃদ্ধ চান মিয়া ওরফে লছা মিয়াকে আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে চান মিয়া শিশুটিকে ‘মজা খাওয়ানোর’ লোভ দেখিয়ে বাড়ির পাশের একটি ভুট্টা ক্ষেতে নিয়ে যান। সেখানে তিনি শিশুটিকে ধর্ষণ করেন। শিশুটি চিৎকার শুরু করলে তাকে শান্ত করার চেষ্টা করে ২০ টাকা হাতে দেন চান মিয়া।
শিশুটির মা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন, তাঁর মেয়ে মাটিতে কাতরাচ্ছে এবং চান মিয়া দৌড়ে পালাচ্ছেন। পরে শিশুটির পরিবার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে এবং শিশুটির বাবা নকলা থানায় গিয়ে মামলা দায়ের করেন।
নকলা থানার ওসি হাবিবুর রহমান জানান, অভিযোগ পাওয়ার পর রাতেই চান মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার তাকে আদালতে হাজির করা হলে বিচারক তাকে জেলা কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এছাড়া, ভুক্তভোগী শিশুটিকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চান মিয়া শিশুটির প্রতিবেশি এবং দাদা-নাতনি সম্পর্ক ছিল। ঘটনার পর চান মিয়া এলাকার বিভিন্ন জনের মাধ্যমে বিষয়টি ধামাচাপা দিয়ে আপোস-মীমাংসার চেষ্টা করে ব্যর্থ হন। পরে শিশুটির বাবা থানায় মামলা করেন।