চাঁদপুর শহরের কোড়ালিয়া এলাকার জাকিরের ভবনের চতুর্থ তলায় চুলার গ্যাস লিকেজে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছে। প্রথমে চারজনকে গুরুতর অবস্থা ঢাকা বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
রবিবার ভোররাতে সেহেরীর খাবার গরম করতে গিয়ে ছেলেবধূ খাদিজা বেগমের হাতে গ্যাসের চুলা লিকেজ হয়ে এই দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় পরিবারটিকে।
দগ্ধরা হলেন ভাড়াটিয়া আবদুর রহমান (৬০), তার স্ত্রী শাহনাজ বেগম (৫৫), ছেলে ইমাম হোসেন সর্দার (৩৫), ছেলেবধূ খাদিজা বেগম (২৫), প্রতিবন্ধী মহিন সর্দার (১৬) ও মিরাজের স্ত্রী নুসরাত জাহান নিভা (২২)। তাদের মধ্যে প্রথমে চারজনকে ঢাকায় জাতীয় বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। বাকি ২ জনকে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
পরিবারের সদস্য লিজন তালুকদার বলেন, বাসায় ১১ জন ছিল। এরমধ্যে ৬ জন দগ্ধ হয়। আবদুর রহমানের ছোট ছেলে রাতে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন। এতে রাতে বাসার প্রথম দরজায় তালা লাগিয়ে রাখে। এতে করে আগুন পুরো বাসায় ছড়িয়ে পড়লে তারা বাসা থেকে বের হতে বিলম্ব হয়। মূলত ভোর রাতে সেহরির খাবার গরম করার জন্য গ্যাসের চুলা জ্বালানো মাত্র বিকট শব্দে গোটা ৬ তলা বাড়ি কেঁপে ওঠে। এ সময় রান্নাঘর ছাড়াও আশপাশের আরও ৩টি কক্ষে আগুন লেগে যায়। এতে বিছানাপত্র এবং আসবাবপত্রের অংশ বিশেষ পুড়ে যায়।
চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান বলেন, তারা শরীরের হাত-পা, মুখ মন্ডল দগ্ধ হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ৪জনে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। পরে পরিবারের চিকিৎসার স্বার্থে বাকী দুজনকেও ঢাকায় পাঠানো হয়।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
চাঁদপুর শহরের কোড়ালিয়া এলাকার জাকিরের ভবনের চতুর্থ তলায় চুলার গ্যাস লিকেজে একই পরিবারের ৬ জন দগ্ধ হয়েছে। প্রথমে চারজনকে গুরুতর অবস্থা ঢাকা বার্ন ইউনিটে পাঠানো হয়।
রবিবার ভোররাতে সেহেরীর খাবার গরম করতে গিয়ে ছেলেবধূ খাদিজা বেগমের হাতে গ্যাসের চুলা লিকেজ হয়ে এই দুর্ঘটনার শিকার হতে হয় পরিবারটিকে।
দগ্ধরা হলেন ভাড়াটিয়া আবদুর রহমান (৬০), তার স্ত্রী শাহনাজ বেগম (৫৫), ছেলে ইমাম হোসেন সর্দার (৩৫), ছেলেবধূ খাদিজা বেগম (২৫), প্রতিবন্ধী মহিন সর্দার (১৬) ও মিরাজের স্ত্রী নুসরাত জাহান নিভা (২২)। তাদের মধ্যে প্রথমে চারজনকে ঢাকায় জাতীয় বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে। বাকি ২ জনকে পাঠানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
পরিবারের সদস্য লিজন তালুকদার বলেন, বাসায় ১১ জন ছিল। এরমধ্যে ৬ জন দগ্ধ হয়। আবদুর রহমানের ছোট ছেলে রাতে বাসা থেকে বেরিয়ে পড়েন। এতে রাতে বাসার প্রথম দরজায় তালা লাগিয়ে রাখে। এতে করে আগুন পুরো বাসায় ছড়িয়ে পড়লে তারা বাসা থেকে বের হতে বিলম্ব হয়। মূলত ভোর রাতে সেহরির খাবার গরম করার জন্য গ্যাসের চুলা জ্বালানো মাত্র বিকট শব্দে গোটা ৬ তলা বাড়ি কেঁপে ওঠে। এ সময় রান্নাঘর ছাড়াও আশপাশের আরও ৩টি কক্ষে আগুন লেগে যায়। এতে বিছানাপত্র এবং আসবাবপত্রের অংশ বিশেষ পুড়ে যায়।
চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান বলেন, তারা শরীরের হাত-পা, মুখ মন্ডল দগ্ধ হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ৪জনে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়। পরে পরিবারের চিকিৎসার স্বার্থে বাকী দুজনকেও ঢাকায় পাঠানো হয়।