রোজা শুরুর ২ দিন আগে থেকেই আগুন লাগে নিত্যপণ্যের বাজারে। হাতেগুনা দুয়েকটি পণ্য ছাড়া অধিকাংশ পণ্যের দাম ছিল বাড়তি। এর মধ্যে রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা বেশি থাকে সেগুলো দাম হয়ে যায় লাগামহীন। রোজার এক সপ্তাহ পর সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তি এসেছে। শনিবার সকালে উপজেলার কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। লক্ষিখোলা বাজারের সবজি বিক্রেতা ইমদাদুল হক বলেন, সপ্তাহের তুলনায় সব ধরনের সবজির দাম কিছুটা কম বলে জানান তিনি।
সলঙ্গা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ১৫/২০ টাকা, গাজর ও টমেটোর কেজি যথাক্রমে ২৫ ও ২০ টাকা, এছাড়া সব ধরনের সবজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা কমেছে।
আদা কেজি ১২০ টাকা, রসুন ২০০ টাকা, পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। চিনির দাম গত সপ্তাহের মতোই আছে। তবে সয়াবিন তেলের বোতলের সংকট এখনও আছে। সবজিতে কিছুটা স্বস্তি এলেও দাম কমেনি মাছ- মাংসের। মুরগি কেজি প্রতি ব্রয়লার ২২০ টাকা, লেয়ার ৩২০ টাকা, সোনালী ৩০০ টাকা, দেশি ৬৫০ টাকা ও হাঁস ৫৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চড়া গরুর মাংসের বাজারও। মাংস ৭০০-৭৫০ টাকা কেজি দরে।
মাছের বাজারও চড়া কম নয়। মাঝারি আকারের রুই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, বড় কাতলা ৪০০ টাকা, বড় পাঙ্গাশ ২৫০ টাকা, চাষের কি (ছোট) ৩৩০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, শিং ৬০০-৬৫০ টাকা, ষোল ৪৫০-৫০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৪৫০ টাকা, ট্যাংরা আঁকার ভেদে ৬০০-৭০০ টাকা, ছোটমাছ ৩০০-৪০০ টাকা, ছোট চিংড়ি ৫০০ টাকা, গলদা ৭০০-৭৫০ টাকা এবং বাগদা ৭৫০-৮০০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম লিটার প্রতি ১৭৫ টাকা ও লিটারের একটি বোতল বিক্রি হচ্ছে ৮৫০ টাকা।
বাজার করতে আসা নওগাঁ শরিফিয় ফাজিল মাদ্রাসার প্রভাষক মো. শাহজালাল বলেন, আমরা যারা চাকুরি করি, বর্তমান নিত্যপণ্যের মে বাজারে, তা সামান্য সমস্যা হলেও আমাদের চলে যাচ্ছে, তা সহনীয়। তবে তারা নিম্নে আয়ের মানুষ তারা এমন বাজার দরেও অস্বস্তিতে আছেন।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
রোজা শুরুর ২ দিন আগে থেকেই আগুন লাগে নিত্যপণ্যের বাজারে। হাতেগুনা দুয়েকটি পণ্য ছাড়া অধিকাংশ পণ্যের দাম ছিল বাড়তি। এর মধ্যে রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা বেশি থাকে সেগুলো দাম হয়ে যায় লাগামহীন। রোজার এক সপ্তাহ পর সবজির বাজারে কিছুটা স্বস্তি এসেছে। শনিবার সকালে উপজেলার কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। লক্ষিখোলা বাজারের সবজি বিক্রেতা ইমদাদুল হক বলেন, সপ্তাহের তুলনায় সব ধরনের সবজির দাম কিছুটা কম বলে জানান তিনি।
সলঙ্গা বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি পিস ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ১৫/২০ টাকা, গাজর ও টমেটোর কেজি যথাক্রমে ২৫ ও ২০ টাকা, এছাড়া সব ধরনের সবজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা কমেছে।
আদা কেজি ১২০ টাকা, রসুন ২০০ টাকা, পেঁয়াজ ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। চিনির দাম গত সপ্তাহের মতোই আছে। তবে সয়াবিন তেলের বোতলের সংকট এখনও আছে। সবজিতে কিছুটা স্বস্তি এলেও দাম কমেনি মাছ- মাংসের। মুরগি কেজি প্রতি ব্রয়লার ২২০ টাকা, লেয়ার ৩২০ টাকা, সোনালী ৩০০ টাকা, দেশি ৬৫০ টাকা ও হাঁস ৫৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। চড়া গরুর মাংসের বাজারও। মাংস ৭০০-৭৫০ টাকা কেজি দরে।
মাছের বাজারও চড়া কম নয়। মাঝারি আকারের রুই ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে, বড় কাতলা ৪০০ টাকা, বড় পাঙ্গাশ ২৫০ টাকা, চাষের কি (ছোট) ৩৩০ টাকা, তেলাপিয়া ২৫০ টাকা, শিং ৬০০-৬৫০ টাকা, ষোল ৪৫০-৫০০ টাকা, পাবদা ৪০০-৪৫০ টাকা, ট্যাংরা আঁকার ভেদে ৬০০-৭০০ টাকা, ছোটমাছ ৩০০-৪০০ টাকা, ছোট চিংড়ি ৫০০ টাকা, গলদা ৭০০-৭৫০ টাকা এবং বাগদা ৭৫০-৮০০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে।
বোতলজাত ভোজ্যতেলের দাম লিটার প্রতি ১৭৫ টাকা ও লিটারের একটি বোতল বিক্রি হচ্ছে ৮৫০ টাকা।
বাজার করতে আসা নওগাঁ শরিফিয় ফাজিল মাদ্রাসার প্রভাষক মো. শাহজালাল বলেন, আমরা যারা চাকুরি করি, বর্তমান নিত্যপণ্যের মে বাজারে, তা সামান্য সমস্যা হলেও আমাদের চলে যাচ্ছে, তা সহনীয়। তবে তারা নিম্নে আয়ের মানুষ তারা এমন বাজার দরেও অস্বস্তিতে আছেন।