বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে ডাকাতি করতে গিয়ে জনতার হাতে অস্ত্রসহ এক ডাকাত আটক হয়েছে। এ সময় ডাকাতদের গুলিতে দুইজন আহত হয়েছেন।
রবিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাইশারী ইউনিয়নের নতুন পরিষদ পাড়ায় সেলিম কোম্পানির রাবার গোডাউনে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা ডাকাতদের প্রতিরোধ করলে এক ডাকাতকে আটক করা সম্ভব হয়।
আটক ডাকাতের নাম আব্দুল করিম (৪০)। তিনি রামু উপজেলার ঈদগড় ইউনিয়নের করলিয়ামুরা গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে ৬-৭ জনের একটি ডাকাত দল রাবার গোডাউনের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। পাহারারত লোকজনকে ভয় দেখিয়ে দরজা খুলতে বলে তারা। নিজেদের থানার লোক পরিচয় দিয়ে বলে, "তোমার মেয়ের নামে অভিযোগ আছে, দরজা খোলো।"
এতে সন্দেহ হলে ঘরে থাকা আলমাছ খাতুন ও তার মেয়ে মরিয়ম বেগম স্থানীয় মো. আলীকে ফোনে জানান। পরে তিনি এলাকাবাসীকে নিয়ে ডাকাতদের ধাওয়া দেন। পালানোর সময় ডাকাতরা গুলি ছোড়ে, এতে মো. আলী (৫৫) ও মকতুল হোসেন (৪০) আহত হন। এরপরও জনতা ডাকাতদের ধাওয়া করে আব্দুল করিমকে অস্ত্রসহ আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
খবর পেয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আটক ডাকাতকে হেফাজতে নেয়। নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ মাসরুরুল হক জানান, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা প্রক্রিয়াধীন। তার আগের কোনো অপরাধের রেকর্ড আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার বাইশারীতে ডাকাতি করতে গিয়ে জনতার হাতে অস্ত্রসহ এক ডাকাত আটক হয়েছে। এ সময় ডাকাতদের গুলিতে দুইজন আহত হয়েছেন।
রবিবার (৯ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাইশারী ইউনিয়নের নতুন পরিষদ পাড়ায় সেলিম কোম্পানির রাবার গোডাউনে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা ডাকাতদের প্রতিরোধ করলে এক ডাকাতকে আটক করা সম্ভব হয়।
আটক ডাকাতের নাম আব্দুল করিম (৪০)। তিনি রামু উপজেলার ঈদগড় ইউনিয়নের করলিয়ামুরা গ্রামের বাসিন্দা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে ৬-৭ জনের একটি ডাকাত দল রাবার গোডাউনের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। পাহারারত লোকজনকে ভয় দেখিয়ে দরজা খুলতে বলে তারা। নিজেদের থানার লোক পরিচয় দিয়ে বলে, "তোমার মেয়ের নামে অভিযোগ আছে, দরজা খোলো।"
এতে সন্দেহ হলে ঘরে থাকা আলমাছ খাতুন ও তার মেয়ে মরিয়ম বেগম স্থানীয় মো. আলীকে ফোনে জানান। পরে তিনি এলাকাবাসীকে নিয়ে ডাকাতদের ধাওয়া দেন। পালানোর সময় ডাকাতরা গুলি ছোড়ে, এতে মো. আলী (৫৫) ও মকতুল হোসেন (৪০) আহত হন। এরপরও জনতা ডাকাতদের ধাওয়া করে আব্দুল করিমকে অস্ত্রসহ আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।
খবর পেয়ে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে আটক ডাকাতকে হেফাজতে নেয়। নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মুহাম্মদ মাসরুরুল হক জানান, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা প্রক্রিয়াধীন। তার আগের কোনো অপরাধের রেকর্ড আছে কিনা, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।