নওগাঁর পোরশায় সাখাওয়াত হোসেন শাহ্ নামের এক বাগান মালিকের পাঁচ শতাধীক আম বাগান উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। আম বাগানের ভিতরে সাথি ফসল হিসাবে রোপন করা প্রায় দেড় হাজার মিষ্ঠি কুমড়ার গাছও উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গত শুক্রবার দিবাগত রাতে দুর্বৃত্তরা ঘটনাটি ঘটায়।
বাগান মালিক উপজেলার পোরশা সদরের সাখাওয়াত হোসেন শাহ্ জানান, তাদের নিজেদের পূর্ব পুরুষদের জমি পার্শবর্তী সাপাহারের রোদগ্রাম মৌজার ১৭২নং খতিয়ানের ১৬১নং দাগে ১.৮৪ একর জমি দলিল ও ওয়ারিশসূত্রে পেয়ে তার মা পোরশা পুরইল গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ শাহ্ এর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন, তার বড় ভাই হাসান শাহ্ ও তিনি নিজে ভোগ দখল এবং চাষাবাদ করে আসছেন। গত কয়েকমাস পূর্বে তারা ওই জমিতে ৫৮০টি বারি-৪ আমগাছ এবং প্রায় ১হাজার ৪০০টি মিষ্টি কুমড়াগাছ রোপন করেন। হঠাৎ গত শুক্রবার দিবাগত রাতে দুর্বৃত্তরা তার বাগানের সমস্ত আম ও মিষ্টি কুমড়ার গাছ উপড়ে ফেলেছে।
এতে তার প্রায় দুই লক্ষাধীক টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানান। এবং এ ব্যাপারে তিনি সাপাহার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলেও জানান। সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল মালেক লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
নওগাঁর পোরশায় সাখাওয়াত হোসেন শাহ্ নামের এক বাগান মালিকের পাঁচ শতাধীক আম বাগান উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। আম বাগানের ভিতরে সাথি ফসল হিসাবে রোপন করা প্রায় দেড় হাজার মিষ্ঠি কুমড়ার গাছও উপড়ে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গত শুক্রবার দিবাগত রাতে দুর্বৃত্তরা ঘটনাটি ঘটায়।
বাগান মালিক উপজেলার পোরশা সদরের সাখাওয়াত হোসেন শাহ্ জানান, তাদের নিজেদের পূর্ব পুরুষদের জমি পার্শবর্তী সাপাহারের রোদগ্রাম মৌজার ১৭২নং খতিয়ানের ১৬১নং দাগে ১.৮৪ একর জমি দলিল ও ওয়ারিশসূত্রে পেয়ে তার মা পোরশা পুরইল গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদ শাহ্ এর স্ত্রী ফাতেমা খাতুন, তার বড় ভাই হাসান শাহ্ ও তিনি নিজে ভোগ দখল এবং চাষাবাদ করে আসছেন। গত কয়েকমাস পূর্বে তারা ওই জমিতে ৫৮০টি বারি-৪ আমগাছ এবং প্রায় ১হাজার ৪০০টি মিষ্টি কুমড়াগাছ রোপন করেন। হঠাৎ গত শুক্রবার দিবাগত রাতে দুর্বৃত্তরা তার বাগানের সমস্ত আম ও মিষ্টি কুমড়ার গাছ উপড়ে ফেলেছে।
এতে তার প্রায় দুই লক্ষাধীক টাকা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি জানান। এবং এ ব্যাপারে তিনি সাপাহার থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলেও জানান। সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল মালেক লিখিত অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি আমরা তদন্ত করছি। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।