নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়ায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রদলের এক কর্মী হত্যা করা হয়েছে৷ তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তর্কের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ৷
রোববার (১০ মার্চ) রাতে সোয়া দশটার দিকে শহীদ মিনারের পাশে ভাষা সৈনিক সড়কে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাসির আহমদ৷
নিহত মো. অপূর্ব (২৫) নগরীর মাসদাইর এলাকার মোহাম্মদ খোকনের ছেলে৷ সে পেশায় একজন পোশাক শ্রমিক ছিলেন৷
তাদের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে বলে জানিয়েছে পুলিশ৷
এ ঘটনায় অভিযুক্ত সম্রাট হোসেন নামে এক যুবককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়৷
সোমবার সকালে নিহতের বাবা খোকন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে তাকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় বলে জানান ওসি নাসির আহমদ৷
অভিযুক্তের কাছ থেকে একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা৷
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত সম্রাট ভাষা সৈনিক সড়কের একটি খাবারের দোকানে চাকরি করতেন৷ রাতে সারাদেশে সংঘটিত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্রদলের একটি মিছিল বের হয়৷ মিছিলটি ওই সড়ক দিয়ে শেষ হবার সময় পেছন থেকে আপত্তিকর মন্তব্য করেন অভিযুক্ত সম্রাট৷ এ নিয়ে নিহত অপূর্ব ও তার সহকর্মীরা সম্রাটের সাথে তর্কে জড়ান এবং এক পর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়৷ পরে অভিযুক্ত সম্রাট তার কাছে থাকা একটি ছুরি দিয়ে অপূর্বের বুকে আঘাত করেন৷
ঘটনার পর ছাত্রদলের অপর কর্মীরা সম্রাট ও তার সাথে থাকা আরেক ব্যক্তিকে মারধর করেন৷ সম্রাটের সাথে থাকা অপর ব্যক্তি দৌঁড়ে পালালেও সম্রাটকে পরে পুলিশে দেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা৷
মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আজিজুল ইসলাম রাজীব বলেন, মাসদাইর এলাকা থেকে ধর্ষণবিরোধী মিছিলটি বের করেন তারা৷ মিছিল শেষ হবার কিছুক্ষণ পরেই এ ঘটনা ঘটে৷
নিহত অপূর্ব ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী বলেও দাবি করেন তিনি৷
সদর থানার ওসি নাসির আহমদ বলেন, “মিছিল নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগীর মধ্যে তর্ক হয়৷ ওই তর্কের জেরে হাতাহাতির পর ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে৷ পরে আহতকে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন৷ অভিযুক্তের ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ৷”
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাঢ়ায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রদলের এক কর্মী হত্যা করা হয়েছে৷ তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে তর্কের জেরে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ৷
রোববার (১০ মার্চ) রাতে সোয়া দশটার দিকে শহীদ মিনারের পাশে ভাষা সৈনিক সড়কে এ ঘটনা ঘটে বলে জানান সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নাসির আহমদ৷
নিহত মো. অপূর্ব (২৫) নগরীর মাসদাইর এলাকার মোহাম্মদ খোকনের ছেলে৷ সে পেশায় একজন পোশাক শ্রমিক ছিলেন৷
তাদের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগরে বলে জানিয়েছে পুলিশ৷
এ ঘটনায় অভিযুক্ত সম্রাট হোসেন নামে এক যুবককে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়৷
সোমবার সকালে নিহতের বাবা খোকন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করলে তাকে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় বলে জানান ওসি নাসির আহমদ৷
অভিযুক্তের কাছ থেকে একটি ছুরিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা৷
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত সম্রাট ভাষা সৈনিক সড়কের একটি খাবারের দোকানে চাকরি করতেন৷ রাতে সারাদেশে সংঘটিত ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের প্রতিবাদে ছাত্রদলের একটি মিছিল বের হয়৷ মিছিলটি ওই সড়ক দিয়ে শেষ হবার সময় পেছন থেকে আপত্তিকর মন্তব্য করেন অভিযুক্ত সম্রাট৷ এ নিয়ে নিহত অপূর্ব ও তার সহকর্মীরা সম্রাটের সাথে তর্কে জড়ান এবং এক পর্যায়ে তা হাতাহাতিতে রূপ নেয়৷ পরে অভিযুক্ত সম্রাট তার কাছে থাকা একটি ছুরি দিয়ে অপূর্বের বুকে আঘাত করেন৷
ঘটনার পর ছাত্রদলের অপর কর্মীরা সম্রাট ও তার সাথে থাকা আরেক ব্যক্তিকে মারধর করেন৷ সম্রাটের সাথে থাকা অপর ব্যক্তি দৌঁড়ে পালালেও সম্রাটকে পরে পুলিশে দেন ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা৷
মহানগর ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আজিজুল ইসলাম রাজীব বলেন, মাসদাইর এলাকা থেকে ধর্ষণবিরোধী মিছিলটি বের করেন তারা৷ মিছিল শেষ হবার কিছুক্ষণ পরেই এ ঘটনা ঘটে৷
নিহত অপূর্ব ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মী বলেও দাবি করেন তিনি৷
সদর থানার ওসি নাসির আহমদ বলেন, “মিছিল নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে অভিযুক্ত ও ভুক্তভোগীর মধ্যে তর্ক হয়৷ ওই তর্কের জেরে হাতাহাতির পর ছুরিকাঘাতের ঘটনা ঘটে৷ পরে আহতকে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন৷ অভিযুক্তের ব্যবহৃত ছুরিটিও উদ্ধার করেছে পুলিশ৷”