হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মদরিছ মিয়া তালুকদার (৫০) নামে এক ব্যক্তি পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার শিবপাশা ইউনিয়নের পশ্চিম ভাগ গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত মদরিছ মিয়া তালুকদার পশ্চিমবাগ গ্রামের আব্দুল শুকুর তালুকদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নলিউর রহমানের পক্ষের হারুন মিয়া বৃহস্পতিবার একটি এক্সেভেটর নিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক চেয়ারম্যান আলী আমজাদ তালুকদারের পক্ষের তৌফিক মিয়ার পুকুর পাড়ের একটি গাছ ভেঙে যায়। এ নিয়ে তাদের মাঝে তর্কবির্তকের এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে আলী আমজাদ তালুকদারের পক্ষের মদরিছ মিয়া গুরুতর আহত হন।
এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তার স্বজনরা মদরিছ মিয়াকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এবিএম মাঈদুল হাছান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। এদিকে সন্ধ্যা ৭টার দিকে পশ্চিমভাগ গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মদরিছ মিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চলছে।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জে পূর্ব বিরোধের জের ধরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে মদরিছ মিয়া তালুকদার (৫০) নামে এক ব্যক্তি পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় উভয় পক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার শিবপাশা ইউনিয়নের পশ্চিম ভাগ গ্রামে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত মদরিছ মিয়া তালুকদার পশ্চিমবাগ গ্রামের আব্দুল শুকুর তালুকদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নলিউর রহমানের পক্ষের হারুন মিয়া বৃহস্পতিবার একটি এক্সেভেটর নিয়ে যাওয়ার সময় সাবেক চেয়ারম্যান আলী আমজাদ তালুকদারের পক্ষের তৌফিক মিয়ার পুকুর পাড়ের একটি গাছ ভেঙে যায়। এ নিয়ে তাদের মাঝে তর্কবির্তকের এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের লোকজন সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। সংঘর্ষে আলী আমজাদ তালুকদারের পক্ষের মদরিছ মিয়া গুরুতর আহত হন।
এ সময় স্থানীয়দের সহযোগিতায় তার স্বজনরা মদরিছ মিয়াকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ আধুনিক সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আজমিরীগঞ্জ থানার ওসি এবিএম মাঈদুল হাছান মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যায় বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে। এদিকে সন্ধ্যা ৭টার দিকে পশ্চিমভাগ গ্রামে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মদরিছ মিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর প্রতিপক্ষের বাড়িতে হামলা, ভাংচুর ও লুটপাট চলছে।