চট্টগ্রামের রাউজানে পৃথক দুটি অগ্নিকাণ্ডে ১০টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এই ঘটনায় ঘুমন্ত অবস্থায় ধোঁয়ায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে মো. ফয়সাল নামের এক স্কুলছাত্রের। শনিবার দুপুর এবং রাতে উপজেলার শাহনগর এবং ডাবুয়া গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাদুটি ঘটে। শাহনগর এলাকায় স্থানীয়রা জানান, রমজানের ইফতারি তৈরির জন্য চুলাতে আগুন জলিয়ে রোশনী নামে এক নারী মোবাইল ফোনে কথা বলতেই গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে আগুনের সূত্রপাত হয়। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নগদ টাকা, আসবাবপত্র, মোটরসাইকেল, গবাদি পশু, স্বর্ণালংকার, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পুড়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়। দগ্ধ হয়েছেন অন্তত ৫ জন। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা হলেন- আনোয়ারা বেগম, লোকমান, তৈয়ব, নুরুজ্জামা, রুশনী, মোস্তাফা ও ইলিয়াস। সংবাদ পাওয়ার পর দ্রুত রাউজান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। দুটি ইউনিট কাজ করে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ রক্ষা করা হয়।
অপরদিকে, একইদিন দিবাগত রাত দেড়টায় উপজেলার ডাবুয়া ইউনিয়নের পশ্চিম ডাবুয়া গ্রামের গণি হাজী বাড়িতে বসতঘরে আগুন লেগে পাশের ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘুমন্ত অবস্থায় মো. ফয়সাল নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ফয়সাল ওই এলাকার প্রবাসী রহমত উল্লাহ কাদেরের ছেলে ও রাউজান রাউজান ছালামত উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
রাউজান ফায়ার সার্ভিসের সূত্র মতে, রাত দেড়টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে রান্নাঘরে সংরক্ষিত নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পুড়ে যায়। আগুনের শিখা পাকা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে সেখানেও ব্যপক ক্ষতি হয়। পরে রাউজান ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন মো. মুছা, মো. ইউসূফ ও মো. ইদ্রিস। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রাউজান ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা শাসুল আলম।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
চট্টগ্রামের রাউজানে পৃথক দুটি অগ্নিকাণ্ডে ১০টি বসতঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। এই ঘটনায় ঘুমন্ত অবস্থায় ধোঁয়ায় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয়েছে মো. ফয়সাল নামের এক স্কুলছাত্রের। শনিবার দুপুর এবং রাতে উপজেলার শাহনগর এবং ডাবুয়া গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাদুটি ঘটে। শাহনগর এলাকায় স্থানীয়রা জানান, রমজানের ইফতারি তৈরির জন্য চুলাতে আগুন জলিয়ে রোশনী নামে এক নারী মোবাইল ফোনে কথা বলতেই গ্যাস সিলিন্ডার বিষ্ফোরণে আগুনের সূত্রপাত হয়। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নগদ টাকা, আসবাবপত্র, মোটরসাইকেল, গবাদি পশু, স্বর্ণালংকার, নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র পুড়ে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়। দগ্ধ হয়েছেন অন্তত ৫ জন। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যরা হলেন- আনোয়ারা বেগম, লোকমান, তৈয়ব, নুরুজ্জামা, রুশনী, মোস্তাফা ও ইলিয়াস। সংবাদ পাওয়ার পর দ্রুত রাউজান ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। দুটি ইউনিট কাজ করে প্রায় অর্ধ কোটি টাকার সম্পদ রক্ষা করা হয়।
অপরদিকে, একইদিন দিবাগত রাত দেড়টায় উপজেলার ডাবুয়া ইউনিয়নের পশ্চিম ডাবুয়া গ্রামের গণি হাজী বাড়িতে বসতঘরে আগুন লেগে পাশের ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘুমন্ত অবস্থায় মো. ফয়সাল নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ফয়সাল ওই এলাকার প্রবাসী রহমত উল্লাহ কাদেরের ছেলে ও রাউজান রাউজান ছালামত উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্র।
রাউজান ফায়ার সার্ভিসের সূত্র মতে, রাত দেড়টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে রান্নাঘরে সংরক্ষিত নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী পুড়ে যায়। আগুনের শিখা পাকা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে সেখানেও ব্যপক ক্ষতি হয়। পরে রাউজান ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনে। আগুনে ক্ষতিগ্রস্তরা হলেন মো. মুছা, মো. ইউসূফ ও মো. ইদ্রিস। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন রাউজান ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন কর্মকর্তা শাসুল আলম।