মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়ে পরিচালিত দুইটি চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নপূর্বক কারখানাগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। সেখানে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার গ্যাস ব্যবহার করা হতো।রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মিল্টন রায়।
অভিযান শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘গ্যাস একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ যা রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। আজ আমরা গজারিয়া উপজেলার ভাটেরচর নতুন রাস্তা ও বালুয়াকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইটি অবৈধ চুনা কারাখানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। এ সময় সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। এসব ক্ষেত্রে কারখানা মালিককে খুঁজে পাওয়া যায় না সেজন্য আমরা চিন্ত া করছি জমির মালিকের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করব।’
অভিযানে উপস্থিত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) প্রকৌশলী মো. সেলিম মিঞা বলেন, ‘কারখানাগুলোতে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার গ্যাস ব্যবহার করা হতো। আমরা সেগুলোর অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পাশাপাশি সব স্থাপনা এক্সেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তিতাস গ্যাস সোনারগাঁ মেঘনাঘাট অঞ্চলের ব্যবস্থাপক সুরজিত কুমার সাহা। অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে গজারিয়া থানাপুলিশ।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ নিয়ে পরিচালিত দুইটি চুনা কারখানার গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্নপূর্বক কারখানাগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ। সেখানে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার গ্যাস ব্যবহার করা হতো।রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব মিল্টন রায়।
অভিযান শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘গ্যাস একটি রাষ্ট্রীয় সম্পদ যা রক্ষায় সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। আজ আমরা গজারিয়া উপজেলার ভাটেরচর নতুন রাস্তা ও বালুয়াকান্দি এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুইটি অবৈধ চুনা কারাখানা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। এ সময় সেখানে কাউকে পাওয়া যায়নি। এসব ক্ষেত্রে কারখানা মালিককে খুঁজে পাওয়া যায় না সেজন্য আমরা চিন্ত া করছি জমির মালিকের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করব।’
অভিযানে উপস্থিত তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) প্রকৌশলী মো. সেলিম মিঞা বলেন, ‘কারখানাগুলোতে প্রতি মাসে প্রায় ৬০ লক্ষাধিক টাকার গ্যাস ব্যবহার করা হতো। আমরা সেগুলোর অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পাশাপাশি সব স্থাপনা এক্সেভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়েছি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, তিতাস গ্যাস সোনারগাঁ মেঘনাঘাট অঞ্চলের ব্যবস্থাপক সুরজিত কুমার সাহা। অভিযানে সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে গজারিয়া থানাপুলিশ।