দেশে ধর্ষণসহ নারীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সহিংসতার ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রবিবার বিকেল ৪টায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্ত্বরে জেন্ডার অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধনে অংশ নেয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধনে অংশ নেন। প্ল্যাকার্ড এ লেখা ছিল— ‘ধর্ষকের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ-’, ‘নারী নির্যাতন বন্ধ কর’, ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি আর নয়’, ‘ধর্ষক পুরুষ জাতির কলঙ্ক’, ‘সত্যিকারের পুরুষ ধর্ষণ করে না’, ‘ধর্ষককে কেউ বিয়ে করো না’।
মানববন্ধনে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সারাদেশে যা চলতেছে তাতে আমাদের বাসা বের হতে ভয় হয়। আমরা এগুলো আর মেনে নিতে পারছি না। যে দলের বা মতের হোক না কেনো ধর্ষককে নারীর কান্না ফুরাবের আগেই শাস্তি দিতে হবে যাতে কেউ যেনো ধর্ষণের মতো অপকর্মের দুঃসাহস না দেখায়।
এছাড়া মানববন্ধনে আরও দাবি জানানো হয়, ধর্ষককে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় বন্ধ করতে হবে। নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন প্রয়োগ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
বেরোবি প্রক্টর ড. মো. ফেরদৌস রহমান বলেন, বর্তমানে যা চলতেছে তাতে নিজেকে পুরুষ হিসাবে পরিচয় দিতে লজ্জা লাগছে। এ সময়ে ধর্ষণের মতো ঘটনা মনে হয় আইয়ামে জাহিলিয়াতের যুগ কেও হার মানাবে। এই ধর্ষকদের জনসম্মুখে শাস্তি দিতে হবে। কোন ধর্ষণকারীর জায়গা এই বাংলার মাটিতে হবে না।
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি মিডিয়া চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে এক নং ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।
সোমবার, ১০ মার্চ ২০২৫
দেশে ধর্ষণসহ নারীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সহিংসতার ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
রবিবার বিকেল ৪টায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের মিডিয়া চত্ত্বরে জেন্ডার অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের উদ্যোগে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা এ মানববন্ধনে অংশ নেয়।
এ সময় শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন প্ল্যাকার্ড হাতে মানববন্ধনে অংশ নেন। প্ল্যাকার্ড এ লেখা ছিল— ‘ধর্ষকের একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদ-’, ‘নারী নির্যাতন বন্ধ কর’, ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি আর নয়’, ‘ধর্ষক পুরুষ জাতির কলঙ্ক’, ‘সত্যিকারের পুরুষ ধর্ষণ করে না’, ‘ধর্ষককে কেউ বিয়ে করো না’।
মানববন্ধনে নারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সারাদেশে যা চলতেছে তাতে আমাদের বাসা বের হতে ভয় হয়। আমরা এগুলো আর মেনে নিতে পারছি না। যে দলের বা মতের হোক না কেনো ধর্ষককে নারীর কান্না ফুরাবের আগেই শাস্তি দিতে হবে যাতে কেউ যেনো ধর্ষণের মতো অপকর্মের দুঃসাহস না দেখায়।
এছাড়া মানববন্ধনে আরও দাবি জানানো হয়, ধর্ষককে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করতে হবে। ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধীদের রাজনৈতিক, সামাজিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় বন্ধ করতে হবে। নারীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কঠোর আইন প্রয়োগ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
বেরোবি প্রক্টর ড. মো. ফেরদৌস রহমান বলেন, বর্তমানে যা চলতেছে তাতে নিজেকে পুরুষ হিসাবে পরিচয় দিতে লজ্জা লাগছে। এ সময়ে ধর্ষণের মতো ঘটনা মনে হয় আইয়ামে জাহিলিয়াতের যুগ কেও হার মানাবে। এই ধর্ষকদের জনসম্মুখে শাস্তি দিতে হবে। কোন ধর্ষণকারীর জায়গা এই বাংলার মাটিতে হবে না।
মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি মিডিয়া চত্বর থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক হয়ে এক নং ফটকের সামনে এসে শেষ হয়।