পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩৬) লাশ তিন দিন পর বাংলাদেশের হাতে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ৯টায় তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়। নিহত আল আমিন তেঁতুলিয়া উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের জিন্নাত পাড়ার বাসিন্দা এবং সুরুজ আলীর ছেলে।
গত শনিবার ভোরে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন ভিতরগড় বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ৭৪৪ এর সাব পিলার ৭ থেকে আনুমানিক ১৬০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে ভাটপাড়া এলাকায় আল আমিনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েকদিন আগে আল আমিনসহ কয়েকজন ভারত থেকে গরু আনতে গিয়েছিলেন। শনিবার ভোরে গরু নিয়ে ফেরার পথে ভারতীয় সীমান্তের ভেতরে বিএসএফের সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে এবং গুলি ছোড়ে। এতে আল আমিন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। পরে বিএসএফ সদস্যরা তার লাশ নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় মরদেহ ফেরত চেয়ে ও প্রতিবাদ জানাতে সোমবার বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। তেঁতুলিয়া থানার এসআই নরেশ চন্দ্র দাস জানান, ভারতে নিহতের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি ভারতের রাজগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
তিন দিন পর মঙ্গলবার রাতে বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যদের উপস্থিতিতে আল আমিনের লাশ ফেরত দেয় ভারতীয় পুলিশ। এ সময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর অনুপম মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
পরে সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য শামসুদ্দিন এবং শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। নিহতের বাবা সুরুজ মিয়া ও বড় ভাই মোস্তফা কামাল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বুধবার সকালে মোস্তফা কামাল জানান, তার ছোট ভাইয়ের মরদেহ সকাল ১০টায় পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে।
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবক আল আমিনের (৩৬) লাশ তিন দিন পর বাংলাদেশের হাতে ফেরত দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ৯টায় তেঁতুলিয়া উপজেলার বাংলাবান্ধা সীমান্তের জিরো লাইনে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়। নিহত আল আমিন তেঁতুলিয়া উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের জিন্নাত পাড়ার বাসিন্দা এবং সুরুজ আলীর ছেলে।
গত শনিবার ভোরে নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের আওতাধীন ভিতরগড় বিওপির দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার ৭৪৪ এর সাব পিলার ৭ থেকে আনুমানিক ১৬০ গজ ভারতের অভ্যন্তরে ভাটপাড়া এলাকায় আল আমিনের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয়রা।
বিজিবি ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েকদিন আগে আল আমিনসহ কয়েকজন ভারত থেকে গরু আনতে গিয়েছিলেন। শনিবার ভোরে গরু নিয়ে ফেরার পথে ভারতীয় সীমান্তের ভেতরে বিএসএফের সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে এবং গুলি ছোড়ে। এতে আল আমিন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। পরে বিএসএফ সদস্যরা তার লাশ নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় মরদেহ ফেরত চেয়ে ও প্রতিবাদ জানাতে সোমবার বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে সেক্টর কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক হয়। তেঁতুলিয়া থানার এসআই নরেশ চন্দ্র দাস জানান, ভারতে নিহতের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি ভারতের রাজগঞ্জ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
তিন দিন পর মঙ্গলবার রাতে বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যদের উপস্থিতিতে আল আমিনের লাশ ফেরত দেয় ভারতীয় পুলিশ। এ সময় ভারতের রাজগঞ্জ থানার ইন্সপেক্টর অনুপম মজুমদার উপস্থিত ছিলেন।
পরে সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য শামসুদ্দিন এবং শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে নিহতের পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। নিহতের বাবা সুরুজ মিয়া ও বড় ভাই মোস্তফা কামাল এ সময় উপস্থিত ছিলেন। বুধবার সকালে মোস্তফা কামাল জানান, তার ছোট ভাইয়ের মরদেহ সকাল ১০টায় পারিবারিক গোরস্থানে দাফন করা হয়েছে।