সারাদেশে ধর্ষণ ও নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে ব্যর্থ দাবি করে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়েছে৷
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ শহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ধর্ষণবিরোধী এক সমাবেশ শেষে স্বরাষ্ট উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়৷
‘ধর্ষণের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ’ এক নাগরিক প্ল্যাটফর্ম এ সমাবেশের আয়োজন করেন৷
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “যখন শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচার চেয়ে আন্দোলন করছে, বাংলাদেশ থেকে ধর্ষণ নামক শব্দের নিষ্পত্তি চেয়ে নিজেদের নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছে তখন পুলিশ বাহিনী তাদের যাত্রার উপর হামলা চালায়৷ অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়ে হাসপাতালে৷ আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি৷ এ হামলার মধ্য দিয়ে খোদ প্রশাসন ধর্ষণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে বলে মনে করি৷”
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সাম্প্রতিক এক বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে তারা বলেন, “আমরা দেখেছি, নারীরা যখন ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদ করছে, নিরাপত্তার দাবি তুলছে, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নারীকে কটুক্তি করে নারীর সম্মানহানি করে বক্তব্য দিয়েছেন৷ যে উপদেষ্টা বাংলাদেশের মানুষের, নারীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়ে, বরং নারীর সম্মানহানি করে, সেই উপদেষ্টার প্রয়োজন আমাদের নেই৷”
সমাবেশ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগেরও দাবি জানান আন্দোলনকারীরা৷
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি ফারহানা মানিক মুনার সঞ্চালনায় এ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নারী সংহতি আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্য সচিব পপি রানী সরকার, জাতীয় নাগরিক কমিটির নারায়ণগঞ্জ সদর থানা শাখার সদস্য দিলশাদ আফরিন, আবৃতি শিল্পী শ্বাশতী পাল, শিল্পী সুমনা আক্তার, সরকারি তোলারাম কলেজের ছাত্রী মুন্নি আক্তার প্রত্যাশা, নারায়ণগঞ্জ কলেজের ছাত্রী মৌমিতা নূর৷
আরও উপস্থিত ছিলেন আবৃতি শিল্পী ফাহমিদা আজাদ, নাগরিক কমিটির সদস্য লুবনা রহমান, চিকিৎসক ফারজানা মৌসুমী, আবৃতি শিল্পী সৌরি ছোয়াসহ বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবকরা৷
বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫
সারাদেশে ধর্ষণ ও নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধে এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নয়নে ব্যর্থ দাবি করে অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়েছে৷
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জ শহরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ধর্ষণবিরোধী এক সমাবেশ শেষে স্বরাষ্ট উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়৷
‘ধর্ষণের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জ’ এক নাগরিক প্ল্যাটফর্ম এ সমাবেশের আয়োজন করেন৷
সমাবেশে বক্তারা বলেন, “যখন শিক্ষার্থীরা ধর্ষকের বিচার চেয়ে আন্দোলন করছে, বাংলাদেশ থেকে ধর্ষণ নামক শব্দের নিষ্পত্তি চেয়ে নিজেদের নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছে তখন পুলিশ বাহিনী তাদের যাত্রার উপর হামলা চালায়৷ অসংখ্য শিক্ষার্থী আহত হয়ে হাসপাতালে৷ আমরা এ হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি৷ এ হামলার মধ্য দিয়ে খোদ প্রশাসন ধর্ষণের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে বলে মনে করি৷”
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সাম্প্রতিক এক বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করে তারা বলেন, “আমরা দেখেছি, নারীরা যখন ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদ করছে, নিরাপত্তার দাবি তুলছে, তখন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নারীকে কটুক্তি করে নারীর সম্মানহানি করে বক্তব্য দিয়েছেন৷ যে উপদেষ্টা বাংলাদেশের মানুষের, নারীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়ে, বরং নারীর সম্মানহানি করে, সেই উপদেষ্টার প্রয়োজন আমাদের নেই৷”
সমাবেশ থেকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগেরও দাবি জানান আন্দোলনকারীরা৷
নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্র ফেডারেশনের সভাপতি ফারহানা মানিক মুনার সঞ্চালনায় এ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন নারী সংহতি আন্দোলনের জেলা কমিটির সদস্য সচিব পপি রানী সরকার, জাতীয় নাগরিক কমিটির নারায়ণগঞ্জ সদর থানা শাখার সদস্য দিলশাদ আফরিন, আবৃতি শিল্পী শ্বাশতী পাল, শিল্পী সুমনা আক্তার, সরকারি তোলারাম কলেজের ছাত্রী মুন্নি আক্তার প্রত্যাশা, নারায়ণগঞ্জ কলেজের ছাত্রী মৌমিতা নূর৷
আরও উপস্থিত ছিলেন আবৃতি শিল্পী ফাহমিদা আজাদ, নাগরিক কমিটির সদস্য লুবনা রহমান, চিকিৎসক ফারজানা মৌসুমী, আবৃতি শিল্পী সৌরি ছোয়াসহ বিভিন্ন স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবকরা৷