নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা সদরের মডেল স্কুল মোড়ে অবস্থিত পাইকারি মাছের আড়তে দীর্ঘদিন ধরে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাক্ষুসে পিরানহা মাছ বিক্রির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুজ্জামান অভিযান চালিয়ে একশ’ কেজি পিরানহা জব্দ করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে এই অভিযানে আরও অংশ নেন, উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা একেএম জামান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার ফরিদুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাজিব আহমেদ।
পিরানহা মাছ অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ও দেশীয় মাছের জন্য হুমকিস্বরূপ। এ মাছ খেলে মানবদেহের পাকস্থলীর কার্যক্রম ব্যাহত, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও মূত্রনালিতে প্রদাহ হতে পারে। তাই ২০০৮ সালে এর উৎপাদন, বংশবৃদ্ধি ও বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সরকারের এই নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে একশ্রেণীর মৎস্য ব্যবসায়ী অবৈধভাবে এই মাছের চাষ করে এই পাইকারি মাছের আড়তে বিক্রি করে আসছেন। এখান থেকে কিনে উপজেলার বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে এসব নিষিদ্ধ মাছ বিক্রি করা হয়। কিন্তু প্রয়োজনীয় তদারকির অভাবে এসব মাছ উৎপাদনকারি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত আড়ৎ ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। সাধারণ মানুষ কম দামে পেয়ে ও এই মাছের ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে না জানায় দেদারছে কিনছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম আসার খবর পেয়ে ওই মাছ বিক্রেতা পালিয়ে যায়। পরে জব্দ করা মাছগুলো উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স চত্বরে মাটিতে পটুতে ধংস করা হয়।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলা সদরের মডেল স্কুল মোড়ে অবস্থিত পাইকারি মাছের আড়তে দীর্ঘদিন ধরে নিষিদ্ধ ঘোষিত রাক্ষুসে পিরানহা মাছ বিক্রির অভিযোগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুজ্জামান অভিযান চালিয়ে একশ’ কেজি পিরানহা জব্দ করেন। বৃহস্পতিবার ভোরে এই অভিযানে আরও অংশ নেন, উপজেলা মৎস্য সম্প্রসারণ কর্মকর্তা একেএম জামান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার ফরিদুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের উপ-সহকারী প্রকৌশলী রাজিব আহমেদ।
পিরানহা মাছ অত্যন্ত আক্রমণাত্মক ও দেশীয় মাছের জন্য হুমকিস্বরূপ। এ মাছ খেলে মানবদেহের পাকস্থলীর কার্যক্রম ব্যাহত, শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা ও মূত্রনালিতে প্রদাহ হতে পারে। তাই ২০০৮ সালে এর উৎপাদন, বংশবৃদ্ধি ও বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সরকারের এই নিষেধাজ্ঞাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে একশ্রেণীর মৎস্য ব্যবসায়ী অবৈধভাবে এই মাছের চাষ করে এই পাইকারি মাছের আড়তে বিক্রি করে আসছেন। এখান থেকে কিনে উপজেলার বিভিন্ন খুচরা বাজারে প্রকাশ্য দিবালোকে এসব নিষিদ্ধ মাছ বিক্রি করা হয়। কিন্তু প্রয়োজনীয় তদারকির অভাবে এসব মাছ উৎপাদনকারি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত আড়ৎ ব্যবসায়ীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যান। সাধারণ মানুষ কম দামে পেয়ে ও এই মাছের ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে না জানায় দেদারছে কিনছেন।
সংশ্লিষ্টরা জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের টিম আসার খবর পেয়ে ওই মাছ বিক্রেতা পালিয়ে যায়। পরে জব্দ করা মাছগুলো উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্স চত্বরে মাটিতে পটুতে ধংস করা হয়।