সিরাজগঞ্জে চিনিগুড়া চাল
সিরাজগঞ্জে খোলাবাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ বেড়েছে। দামও কিছুটা কমে। তবে কিছু কোম্পানি সয়াবিনের তেলের সাথে তাদের কোম্পানির প্যাকেট জাতকৃত চিনি গুড়া চাল নিতে ক্রেতাদের বাধ্য করায় স্বস্তির চেয়ে অস্বস্থি এবং ক্ষোভ বেড়েছে।
বিভিন্ন দোকান ঘুরে এতথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, বিভিন্ন কোম্পারির সয়াবিন তেলের সরবরাহ বহুলাংশে বেড়েছে। ক্রেতাদের চাহিদা পূরণ করার মত তেল দোকান গুলোতে মজুদ আছে। কোম্পানিগুলো তেল সরবরাহে জটিলতা সৃষ্টি করেছে। তেল নিতে হলে তাদের কোম্পনির প্যাকেটকৃত চিনি গুড়া চাল নিতে বাধ্য করা হয়েছে। নতুবা তেল দিচ্ছে না।
তারা বলেন, এক লিটার তেলের সাথে এক কেজি, দুই লিটারের সাথে দুই কেজি এবং পাঁচ লিটারের সাথে তিন কেজি চিনি গুড়া চাল ক্রেতাদের নিতে বাধ্য করছেন তারাও। তবে যেহেতু ঈদে প্রায় সবার ঘরেই চিনি গুড়া চাল প্রয়োজন সেহেতু তেলের সাথে চাল বিক্রিতে সমস্যা হবে না।
এ প্রসঙ্গে ক্রেতা আমিনুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি ব্যবসায়ীদের দুরভিসন্ধি ছাড়া কিছুই না। তেলের সংকটকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ চিনি গুড়া চাল প্যাকেট জাত করে বেশি দামে বিক্রি করে ফায়দা লুটছে। প্যাকেটকৃত চাল প্রতি কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অথচো খোলা বাজারে চিনি গুড়া চালের মূল্য বর্তমানে ৯০ থেকে ১০০ টাকা।
নতুন সরবারাহকৃত বোতল জাত সয়াবিন বিক্রিতে ও খোলা বাজারে নিয়ন্ত্রন নেই। খুচরা ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছে। ৫ লিটারের বোতল ৮৪০ থেকে ৮৭০ ও এক লিটার ১৭৫ থেকে ১৮৫, দুই লিটার ৩৫০ থেকে ৩৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সিরাজগঞ্জ সহকারি পরিচালক মোঃ সোহেল সেখ বলেন, ঘটনা সম্পর্কে অবহিত আছি। তেলের বড় বড় প্রতিষ্ঠান এধরণের জটিলতা সৃষ্টি করেছে। জেলা প্রশাসনের সাথে আমরা প্রয়োজনীয় খুব দ্রুত ব্যবস্থা পদক্ষেপ নেয়া হবে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
সিরাজগঞ্জে চিনিগুড়া চাল
সিরাজগঞ্জে খোলাবাজারে সয়াবিন তেলের সরবরাহ বেড়েছে। দামও কিছুটা কমে। তবে কিছু কোম্পানি সয়াবিনের তেলের সাথে তাদের কোম্পানির প্যাকেট জাতকৃত চিনি গুড়া চাল নিতে ক্রেতাদের বাধ্য করায় স্বস্তির চেয়ে অস্বস্থি এবং ক্ষোভ বেড়েছে।
বিভিন্ন দোকান ঘুরে এতথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে খুচরা ব্যবসায়ীরা বলেন, বিভিন্ন কোম্পারির সয়াবিন তেলের সরবরাহ বহুলাংশে বেড়েছে। ক্রেতাদের চাহিদা পূরণ করার মত তেল দোকান গুলোতে মজুদ আছে। কোম্পানিগুলো তেল সরবরাহে জটিলতা সৃষ্টি করেছে। তেল নিতে হলে তাদের কোম্পনির প্যাকেটকৃত চিনি গুড়া চাল নিতে বাধ্য করা হয়েছে। নতুবা তেল দিচ্ছে না।
তারা বলেন, এক লিটার তেলের সাথে এক কেজি, দুই লিটারের সাথে দুই কেজি এবং পাঁচ লিটারের সাথে তিন কেজি চিনি গুড়া চাল ক্রেতাদের নিতে বাধ্য করছেন তারাও। তবে যেহেতু ঈদে প্রায় সবার ঘরেই চিনি গুড়া চাল প্রয়োজন সেহেতু তেলের সাথে চাল বিক্রিতে সমস্যা হবে না।
এ প্রসঙ্গে ক্রেতা আমিনুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি ব্যবসায়ীদের দুরভিসন্ধি ছাড়া কিছুই না। তেলের সংকটকে কাজে লাগিয়ে সাধারণ চিনি গুড়া চাল প্যাকেট জাত করে বেশি দামে বিক্রি করে ফায়দা লুটছে। প্যাকেটকৃত চাল প্রতি কেজি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অথচো খোলা বাজারে চিনি গুড়া চালের মূল্য বর্তমানে ৯০ থেকে ১০০ টাকা।
নতুন সরবারাহকৃত বোতল জাত সয়াবিন বিক্রিতে ও খোলা বাজারে নিয়ন্ত্রন নেই। খুচরা ব্যবসায়ীরা ইচ্ছেমতো দাম নিচ্ছে। ৫ লিটারের বোতল ৮৪০ থেকে ৮৭০ ও এক লিটার ১৭৫ থেকে ১৮৫, দুই লিটার ৩৫০ থেকে ৩৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর সিরাজগঞ্জ সহকারি পরিচালক মোঃ সোহেল সেখ বলেন, ঘটনা সম্পর্কে অবহিত আছি। তেলের বড় বড় প্রতিষ্ঠান এধরণের জটিলতা সৃষ্টি করেছে। জেলা প্রশাসনের সাথে আমরা প্রয়োজনীয় খুব দ্রুত ব্যবস্থা পদক্ষেপ নেয়া হবে।