বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের নোয়াখালী জেলা কমিটির সদস্য সচিব ও চাটখিল উপজেলা সমবায় দলের আহবায়ক শাহ আলম বাবলুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় চাঁদা আদায় ও গুম ও খুনের হুমকির অভিযোগ হয়েছে। পরকোট ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. জাকির হোসেন বাদী হয়ে বাবলুসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে সোমবার রাতে থানায় অভিযোগ করেন। এরপর থেকে বাবলুসহ তার সহযোগিরা গা ঢাকা দিয়েছে।
জানা যায়, তার বাড়ির মাহমুদুল করিমের সাথে পুকুরের মাছ নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের জের ধরে করিম তার ক্ষতি সাধনের চেষ্টা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শাহ আলম বাবলু সোমবার সকাল নয়টার সময় বাবলুর ফোন থেকে আমাকে তার বাড়িতে যেতে বলে। আমি সরল বিশ্বাসে বাবলুর সাহাপুরের বাড়িতে যাই। সেখানে গেলে তার ঘরে ঢুকার পর তিনি ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে টেবিলের উপর দুটি পিস্তল রেখে আমাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বলে উপরের নির্দেশ আছে, তোমাকে একাধিক মামলায় জড়ানো হবে। মামলা থেকে বাঁচতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে। তখন আমি নিরুপায় হয়ে ২ লাখ দিতে রাজি হই। এরপর আমার ফোন থেকে আমি সাহাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোরশেদ আলমের কাছে ফোন করে ২ লাখ টাকা ধার চাই। মোরশেদ আলম আমাকে ১ লাখ টাকা ধার দিতে সম্মত হওয়ার পর বাবলুর নির্দেশ মোতাবেক মোরশেদ আলম ঐ ১ লাখ টাকা সাহাপুর বাজারের পান দোকানদার রতনের কাছে নিয়ে দেয়। বাবলুর সহযোগি তার বাড়ির বাবু গিয়ে রতনের কাছ থেকে টাকা এনে বাবলুর কাছে দেয়। তখন বাবলু আমাকে বলে বাকী ১ লাখ টাকা এক মাসের মধ্যে দিতে হবে। এসব বিষয়ে কাউকে জানালে বা আইনের আশ্রয় নিলে আমাকে গুম, খুনের হুমকি প্রদান করে। সমবায় দলের নেতা বাবলুর মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অভিযোগের পর থেকে তিনি ও সঙ্গীরা গা ঢাকা দিয়েছে।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সমবায় দলের নোয়াখালী জেলা কমিটির সদস্য সচিব ও চাটখিল উপজেলা সমবায় দলের আহবায়ক শাহ আলম বাবলুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে থানায় চাঁদা আদায় ও গুম ও খুনের হুমকির অভিযোগ হয়েছে। পরকোট ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. জাকির হোসেন বাদী হয়ে বাবলুসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে সোমবার রাতে থানায় অভিযোগ করেন। এরপর থেকে বাবলুসহ তার সহযোগিরা গা ঢাকা দিয়েছে।
জানা যায়, তার বাড়ির মাহমুদুল করিমের সাথে পুকুরের মাছ নিয়ে বিরোধ রয়েছে। এ বিরোধের জের ধরে করিম তার ক্ষতি সাধনের চেষ্টা করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় শাহ আলম বাবলু সোমবার সকাল নয়টার সময় বাবলুর ফোন থেকে আমাকে তার বাড়িতে যেতে বলে। আমি সরল বিশ্বাসে বাবলুর সাহাপুরের বাড়িতে যাই। সেখানে গেলে তার ঘরে ঢুকার পর তিনি ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে টেবিলের উপর দুটি পিস্তল রেখে আমাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে বলে উপরের নির্দেশ আছে, তোমাকে একাধিক মামলায় জড়ানো হবে। মামলা থেকে বাঁচতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে। তখন আমি নিরুপায় হয়ে ২ লাখ দিতে রাজি হই। এরপর আমার ফোন থেকে আমি সাহাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোরশেদ আলমের কাছে ফোন করে ২ লাখ টাকা ধার চাই। মোরশেদ আলম আমাকে ১ লাখ টাকা ধার দিতে সম্মত হওয়ার পর বাবলুর নির্দেশ মোতাবেক মোরশেদ আলম ঐ ১ লাখ টাকা সাহাপুর বাজারের পান দোকানদার রতনের কাছে নিয়ে দেয়। বাবলুর সহযোগি তার বাড়ির বাবু গিয়ে রতনের কাছ থেকে টাকা এনে বাবলুর কাছে দেয়। তখন বাবলু আমাকে বলে বাকী ১ লাখ টাকা এক মাসের মধ্যে দিতে হবে। এসব বিষয়ে কাউকে জানালে বা আইনের আশ্রয় নিলে আমাকে গুম, খুনের হুমকি প্রদান করে। সমবায় দলের নেতা বাবলুর মুঠোফোনে বার বার ফোন করলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অভিযোগের পর থেকে তিনি ও সঙ্গীরা গা ঢাকা দিয়েছে।