গাজীপুরের কালীগঞ্জে আব্দুল গাফফার (৪২) নামের স্থানীয় এক সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় থানায় মামলায় হয়েছে। হামলার শিকার সাংবাদিক বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় এ মামলা করেন। এতে বিএনপির ৯ নেতাকর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়। এ ঘটনার মামলায় ফয়সাল (৩৩) নামের স্থানীয় এক অভিযুক্ত যুবদল নেতাকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
বুধবার সকালে মামলার ও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলাউদ্দিন। এর আগে সোমবার রাতে আহত সাংবাদিক আবদুল গাফফার ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় এ মামলা করে। হামলা শিকার আব্দুল গাফফার উপজেলার জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নের কাউলিতা গ্রামের ওয়াসিম সিকদারের ছেলে। তিনি দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার কালীগঞ্জ প্রতিনিধি এবং গাজীপুর প্রেসক্লাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন জাঙ্গালীয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর হোসেন (৪৭), কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক ফজলুল হক আকন্দ (৬০) এবং বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মী শাহেদ আলী আকন্দ (৩৫), হৃদয় আকন্দ (২৫), ফালু আকন্দ (২৬), মারুফ (২৫), সিরাজ উদ্দিন (৫৬), মো. রুবেল (৩০) ও মো. ফয়সাল (৩৩)।
এজাহারে বলা হয়, রোববার রাতে গাজীপুর জেলা শহর থেকে পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে এক সহকর্মীর সঙ্গে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন আব্দুল গাফফার। পথে উপজেলার আওড়াখালী বাজার এলাকায় রাস্তায় আগে থেকে ওত পেতে সন্ত্রাসী দল তার উপর হামলা চালায়। এ সময় তাকে এলোপাথাড়ি মারধর করে এবং তার ব্যবহারিত মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তার সঙ্গে থাকা সহকর্মী খোরশেদ আলম গাফফারকে উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। মাদকবিরোধী অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কারণে সাংবাদিক আব্দুল গাফফারের সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে বলেও এতে অভিযোগ করা হয়।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলাউদ্দিন জানান, ঘটনার রাতে সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। এছাড়া গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে ভোর রাতে ফয়সাল নামে একজনকে গ্রেপ্তারও করেছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
গাজীপুরের কালীগঞ্জে আব্দুল গাফফার (৪২) নামের স্থানীয় এক সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনায় থানায় মামলায় হয়েছে। হামলার শিকার সাংবাদিক বাদী হয়ে কালীগঞ্জ থানায় এ মামলা করেন। এতে বিএনপির ৯ নেতাকর্মীকে অভিযুক্ত করা হয়। এ ঘটনার মামলায় ফয়সাল (৩৩) নামের স্থানীয় এক অভিযুক্ত যুবদল নেতাকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তারও করেছে পুলিশ।
বুধবার সকালে মামলার ও গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলাউদ্দিন। এর আগে সোমবার রাতে আহত সাংবাদিক আবদুল গাফফার ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ১০ জনকে অভিযুক্ত করে থানায় এ মামলা করে। হামলা শিকার আব্দুল গাফফার উপজেলার জাঙ্গালীয়া ইউনিয়নের কাউলিতা গ্রামের ওয়াসিম সিকদারের ছেলে। তিনি দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার কালীগঞ্জ প্রতিনিধি এবং গাজীপুর প্রেসক্লাবের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন জাঙ্গালীয়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক আলমগীর হোসেন (৪৭), কালীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির প্রচার সম্পাদক ফজলুল হক আকন্দ (৬০) এবং বিএনপি ও অঙ্গ-সংগঠনের নেতাকর্মী শাহেদ আলী আকন্দ (৩৫), হৃদয় আকন্দ (২৫), ফালু আকন্দ (২৬), মারুফ (২৫), সিরাজ উদ্দিন (৫৬), মো. রুবেল (৩০) ও মো. ফয়সাল (৩৩)।
এজাহারে বলা হয়, রোববার রাতে গাজীপুর জেলা শহর থেকে পেশাগত দায়িত্ব পালন শেষে এক সহকর্মীর সঙ্গে মোটরসাইকেলে বাড়ি ফিরছিলেন আব্দুল গাফফার। পথে উপজেলার আওড়াখালী বাজার এলাকায় রাস্তায় আগে থেকে ওত পেতে সন্ত্রাসী দল তার উপর হামলা চালায়। এ সময় তাকে এলোপাথাড়ি মারধর করে এবং তার ব্যবহারিত মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, ক্যামেরা ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে তার সঙ্গে থাকা সহকর্মী খোরশেদ আলম গাফফারকে উদ্ধার করে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। মাদকবিরোধী অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের কারণে সাংবাদিক আব্দুল গাফফারের সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে বলেও এতে অভিযোগ করা হয়।
এ ব্যাপারে কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলাউদ্দিন জানান, ঘটনার রাতে সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি। এছাড়া গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে ভোর রাতে ফয়সাল নামে একজনকে গ্রেপ্তারও করেছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত আছে বলেও জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।