কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ফেসবুকে পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের ১৫ জন আহত হয়েছে। উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে সোমবার রাতে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ২০টি বাড়িঘরে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রনে আনে। এই ঘটনায় মঙ্গলবার বিকালে চৌদ্দগ্রাম থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। জানা যায়, লক্ষ্মীপুর গ্রামের মোহাম্মদ তারেক চৌধুরী বিরুদ্ধে ২০২০ সালে একটি ধর্ষণ মামলা হয়। ওই মামলার বিষয়ে ১৩ মার্চ ফেসবুক একটি পোস্ট করেন হৃদয় নামে এক ব্যক্তি। ফেসবুকে আপলোড করা এই পোস্টকে কেন্দ্র করে ১৬ মার্চ প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। বিষয়টি মিমাংসা করার জন্য পরদিন সোমবার রাতে বৈঠক বসে। বৈঠকে উভয়পক্ষের ২শ থেকে ৩শ লোক জড়ো হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বৈঠকে মিমাংসার পরিবর্তে উভয়পক্ষই বিষয়টি নিয়ে বাকবিত-ার একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে মোহাম্মদ তারেক চৌধুরীর পক্ষের ৮জন আহত হন। এদের মধ্যে একজনকে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে, ৩ জনকে ফেনী হাসপাতালে এবং ৪ জনকে স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। অপরদিকে হৃদয়ের পক্ষ নিয়ে আসা অপরপক্ষের ৬-৭ জন কর্মী আহত হন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর টহল দল গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে। এর মধ্যে একজনকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করা হয়। অপর আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়।
চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় এক পক্ষ অপর পক্ষকে দায়ী করে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে। তবে এই ঘটনার সাথে বিএনপি বা জামায়াতের রাজনৈতিক কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ফেসবুকে পোস্ট দেয়াকে কেন্দ্র করে দুইপক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে উভয় গ্রুপের ১৫ জন আহত হয়েছে। উপজেলার আলকরা ইউনিয়নের লক্ষ্মীপুর গ্রামে সোমবার রাতে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় ২০টি বাড়িঘরে হামলা ও ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থতি নিয়ন্ত্রনে আনে। এই ঘটনায় মঙ্গলবার বিকালে চৌদ্দগ্রাম থানায় পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। জানা যায়, লক্ষ্মীপুর গ্রামের মোহাম্মদ তারেক চৌধুরী বিরুদ্ধে ২০২০ সালে একটি ধর্ষণ মামলা হয়। ওই মামলার বিষয়ে ১৩ মার্চ ফেসবুক একটি পোস্ট করেন হৃদয় নামে এক ব্যক্তি। ফেসবুকে আপলোড করা এই পোস্টকে কেন্দ্র করে ১৬ মার্চ প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারি হয়। বিষয়টি মিমাংসা করার জন্য পরদিন সোমবার রাতে বৈঠক বসে। বৈঠকে উভয়পক্ষের ২শ থেকে ৩শ লোক জড়ো হয়। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, বৈঠকে মিমাংসার পরিবর্তে উভয়পক্ষই বিষয়টি নিয়ে বাকবিত-ার একপর্যায়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে মোহাম্মদ তারেক চৌধুরীর পক্ষের ৮জন আহত হন। এদের মধ্যে একজনকে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে, ৩ জনকে ফেনী হাসপাতালে এবং ৪ জনকে স্থানীয়ভাবে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়। অপরদিকে হৃদয়ের পক্ষ নিয়ে আসা অপরপক্ষের ৬-৭ জন কর্মী আহত হন। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর টহল দল গিয়ে আহতদের উদ্ধার করে। এর মধ্যে একজনকে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করা হয়। অপর আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়।
চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় এক পক্ষ অপর পক্ষকে দায়ী করে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে। তবে এই ঘটনার সাথে বিএনপি বা জামায়াতের রাজনৈতিক কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।