সমাজের সবচেয়ে অবহেলিত এতিম শিশুরা। তাদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি ও সমাজের মূল ধারায় আনা, সরকারি সামাজিক নিরাপত্তামূলক ও আয় বৃদ্ধির কাজে ওই পরিবারকে সহায়তার জন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে একযোগে কাজ করতে হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ইমপ্যাক্ট ইভালুয়েশন ডেসিমিনেশন সেশন অন অল্টারনেটিভ অরফান ফ্যামিলি স্পন্সরশীপ প্রোগ্রাম থ্রু সাসটেইনেবল লাইভলিহুডস’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এতিম শিশুরে তথ্য হালনাগাদ করা, বিধবা নারীদের স্বাবলম্বী এবং তাদের নেতৃত্ব বিকাশ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত গ্রহণের জন্য বেশি বেশি প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা, প্রাতিষ্ঠানিকতার বাইরে কমিউনিটি ভিত্তিক এতিম শিশু সুরক্ষা কার্যক্রমকে প্রাধান্য দেয়া, সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন হটলাইন নম্বরগুলোকে অধিক কার্যকর এবং বহুল প্রচার নিশ্চিত করা, শিশুদের পড়ালেখার মান উন্নয়নে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করা, টেকসই উন্নয়নের জন্য আধুনিক আয়বর্ধনমূলক কাজের ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) কেয়া খান কেয়া খান বলেন, ‘সকল মানুষের কল্যাণে ও মানবতার উন্নয়নে কাজ করতে হবে। কাজের দ্বৈততা পরিহার সহ বাল্যবিবাহ রোধে সকল সরকারি-বেসরকারি সংস্থাকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
তিনি অতিদরিদ্র পরিবারের আর্থ-সামাজিক মানোন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণের পাশাপাশি পরিবার পর্যায়ে ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের উপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) মো. সাইদুর রহমান খান বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ এর সাথে এই প্রকল্পের উপকারভোগীদেরকে অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন। এই প্রকল্পটি অন্য সকল সংস্থার জন্য একটি রোল মডেল হিসেবে অনন্য ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের সাথে এই প্রকল্পের উপকারভোগীদেরকে সম্পৃক্ত করতে পারলে তাদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত আয় বৃদ্ধিমূলক কর্মকান্ডগুলো আরো টেকশই হবে।’
রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলায় ৯শত এতিম শিশু ও তার পরিবারের মর্যাদা ও সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ৪ বছর মেয়াদী ‘অল্টারনেটিভ অরফান ফ্যামিলি স্পন্সরশীপ প্রোগ্রাম থ্রু সাসটেইনেবল লাইভলিহুডস’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে তালহা জামাল। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সমন্বিত কার্যক্রম, যেখানে প্রকল্পভূক্ত সকল শিশুর ব্যিালয়ে গমন এবং পড়াশোনা নিশ্চিতকরণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, ঘরে ও বাইরে শিশুরে জন্য নিরাপ পরিবেশ তৈরীকরণ, পরিবারের আয় ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং খাদ্য নিশ্চয়তা, পানি ও পয়:নিস্কাশন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন স্বিদ্ধান্ত গ্রহণমূলক কাজে সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করণের বিষয় গুলো রয়েছে।’
বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
সমাজের সবচেয়ে অবহেলিত এতিম শিশুরা। তাদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি ও সমাজের মূল ধারায় আনা, সরকারি সামাজিক নিরাপত্তামূলক ও আয় বৃদ্ধির কাজে ওই পরিবারকে সহায়তার জন্য সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে একযোগে কাজ করতে হবে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ আয়োজিত ‘ইমপ্যাক্ট ইভালুয়েশন ডেসিমিনেশন সেশন অন অল্টারনেটিভ অরফান ফ্যামিলি স্পন্সরশীপ প্রোগ্রাম থ্রু সাসটেইনেবল লাইভলিহুডস’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এতিম শিশুরে তথ্য হালনাগাদ করা, বিধবা নারীদের স্বাবলম্বী এবং তাদের নেতৃত্ব বিকাশ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে অধিকতর অংশগ্রহণ নিশ্চিত গ্রহণের জন্য বেশি বেশি প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা করা, প্রাতিষ্ঠানিকতার বাইরে কমিউনিটি ভিত্তিক এতিম শিশু সুরক্ষা কার্যক্রমকে প্রাধান্য দেয়া, সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন হটলাইন নম্বরগুলোকে অধিক কার্যকর এবং বহুল প্রচার নিশ্চিত করা, শিশুদের পড়ালেখার মান উন্নয়নে অতিরিক্ত ক্লাসের ব্যবস্থা করা, টেকসই উন্নয়নের জন্য আধুনিক আয়বর্ধনমূলক কাজের ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) কেয়া খান কেয়া খান বলেন, ‘সকল মানুষের কল্যাণে ও মানবতার উন্নয়নে কাজ করতে হবে। কাজের দ্বৈততা পরিহার সহ বাল্যবিবাহ রোধে সকল সরকারি-বেসরকারি সংস্থাকে একযোগে কাজ করতে হবে।’
তিনি অতিদরিদ্র পরিবারের আর্থ-সামাজিক মানোন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ গ্রহণের পাশাপাশি পরিবার পর্যায়ে ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের উপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) মো. সাইদুর রহমান খান বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের কেন্দ্রীয় ডাটাবেজ এর সাথে এই প্রকল্পের উপকারভোগীদেরকে অন্তর্ভূক্ত করা প্রয়োজন। এই প্রকল্পটি অন্য সকল সংস্থার জন্য একটি রোল মডেল হিসেবে অনন্য ভূমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস।’
সমবায় অধিদপ্তরের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেন, ‘সমবায় অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের সাথে এই প্রকল্পের উপকারভোগীদেরকে সম্পৃক্ত করতে পারলে তাদের জীবনমান উন্নয়নের লক্ষ্যে গৃহীত আয় বৃদ্ধিমূলক কর্মকান্ডগুলো আরো টেকশই হবে।’
রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলায় ৯শত এতিম শিশু ও তার পরিবারের মর্যাদা ও সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে ৪ বছর মেয়াদী ‘অল্টারনেটিভ অরফান ফ্যামিলি স্পন্সরশীপ প্রোগ্রাম থ্রু সাসটেইনেবল লাইভলিহুডস’ প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে তালহা জামাল। তিনি বলেন, ‘এটি একটি সমন্বিত কার্যক্রম, যেখানে প্রকল্পভূক্ত সকল শিশুর ব্যিালয়ে গমন এবং পড়াশোনা নিশ্চিতকরণ, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, ঘরে ও বাইরে শিশুরে জন্য নিরাপ পরিবেশ তৈরীকরণ, পরিবারের আয় ও সম্পদ বৃদ্ধি এবং খাদ্য নিশ্চয়তা, পানি ও পয়:নিস্কাশন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন স্বিদ্ধান্ত গ্রহণমূলক কাজে সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করণের বিষয় গুলো রয়েছে।’